News update
  • Irregular entry, false asylum claims harm Bangladesh’s global standing     |     
  • Dhaka breathes ‘very unhealthy’ air Tuesday morning     |     
  • Election Code of conduct gazetted, banning posters-drones, AI misuse     |     
  • Rivers Keep Swallowing Land as Bangladesh Battles Erosion     |     
  • UN Warns Refugees Caught in Climate–Conflict Cycle     |     

কারাগার থেকে বেরিয়েই যা বললেন ফখরুল-খসরু

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2024-02-15, 6:43pm

ghdhr-9d252b94aef404eaaa15ac62f724043a1708001111.jpg




সাড়ে তিন মাস কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। মুক্ত হয়েই তারা জানান, ভোটাধিকার ফেরানোর আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে একসঙ্গে জামিনে মুক্তি পান মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। কারাফটকে নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর সময় তিনি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান।

ফখরুল বলেন, আমাদের আন্দোলনের কোনো ক্ষতি হয়নি। আমরা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার আন্দোলন অব্যাহত রাখব। ৭ জানুয়ারির একপাক্ষিক নির্বাচন করে সরকারই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিএনপির কোনো ক্ষতি হয়নি।

তিনি বলেন, নেতাকর্মীদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। দেশের জনগণ সবসময় গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য, ভাতের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে। ইনশাআল্লাহ এই সংগ্রামে তারা জয়ী হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফেরানোর চলমান আন্দোলনে চূড়ান্ত বিজয় না আসা পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রশক্তিকে কবজা করে ক্ষমতা দখল করেছে, বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা নির্বাচনে নৈতিকভাবে জনগণের কাছে পরাজিত হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা বলতে চাই, গণতন্ত্রের আন্দোলন অটুট থাকবে। যতদিন দেশে গণতন্ত্র ফেরত না আসবে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার না আসবে ততদিন এই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

এর আগে, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় বুধবার মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুকে জামিন দেন মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের। এই মামলার জামিনের আগে আরও ১০টি মামলায় তাদের জামিন হয়েছে। গ্রেপ্তার দেখানো সবকটি মামলায় দুই বিএনপি নেতার জামিন হওয়ায় তারা কারামুক্তি পেলেন।

গত বছরের ২৮ অক্টোবর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারাদেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে ২ নভেম্বর রাতে গুলশানের একটি বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ হত্যার মামলায় রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ।