News update
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     
  • BNP to go door to door for hearts and votes     |     
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     

হাসান আরিফের অভিমতগুলো প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে: তারেক রহমান

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2024-12-21, 7:23am

img_20241221_072136-7df4beb44081e2e32de8faf60dc102341734744220.jpg




বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আইনের শাসনের ভাবনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের অভিমত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি ও প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ভূমি এবং বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে এক শোকবার্তায় তিনি এ কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ও দেশের কৃতি আইনজ্ঞ এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে আমি তার শোকার্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

তিনি বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তার মতো একজন অভিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ আইনবিদের পৃথিবী থেকে চিরবিদায়ে দেশে শূন্যতার সৃষ্টি হলো। আইন পেশায় তার অবদান সহকর্মী ও উত্তর প্রজন্মের আইনজীবীদের মনে চিরজাগরুক হয়ে থাকবে। আইনের শাসনের ভাবনায় তার অভিমত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি ও প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

এর আগে শুক্রবার বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ল্যাব এইড হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন হাসান আরিফ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন হাসান আরিফ। ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৪১ সালের ১০ জুলাই কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন হাসান আরিফ। কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং এলএলবি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।

১৯৬৭ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন। ১৯৭০ সালে তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। আরটিভি