ওহাইয়োর চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ ১৪ বছর বয়সি বাঘটির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে৷ জুপিটার নামের এই বাঘটি প্রথমে করোনা আক্রান্ত হয়৷ করোনা থেকে তার নিউমোনিয়া হয়েছিল৷
এরপর গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বাস চিড়িয়াখানায় তার মৃত্যু হয়৷ করোনার কারণেই তার মৃত্যুর হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা৷ চিড়িয়াখানার একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতার কারণে চিকিত্সা করা হচ্ছিল বাঘটির৷ এর ফলে ভাইরাসের হানায় সে আরো কাবু হয়ে পড়েছিল৷ ভাইরাসও সহজেই হানা দিয়েছিল তার শরীরে৷
টেক্সাস এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ সারা হ্যামার ওয়াশিংটন পোস্টকে জানিয়েছেন, প্রাণীদের মধ্যে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ অত্যন্ত বিরল৷ প্রাণীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষাও খুব কমই করা হয়৷ কিন্তু কলম্বাস চিড়িয়াখানায় সেই পরীক্ষার প্রমাণ রয়েছে৷
২০২১ সালের অক্টোবরে হনলুলুর চিড়িয়াখানায় করোনা সংক্রমণে একটি সিংহের মৃত্যু হয়৷ নভেম্বর মাসে নেব্রেস্কা চিড়িয়াখানায় তিনটি তুষারচিতার মৃত্যুর হয় কোভিড সংক্রান্ত জটিলতা থেকেই৷ ভাইরাসের হানা রুখতে সংরক্ষিত অরণ্য, চিড়িয়াখানা এবং অন্য কেন্দ্রের প্রাণীদের টিকা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র৷
বনকর্মীদের অনুমান এ বছর বাঘের সংখ্যা বাড়বে। গত এক বছরে একাধিক ঝড় সুন্দরবনের উপর দিয়ে বয়ে গেছে। জঙ্গলের ক্ষতি হয়েছে। তা সত্ত্বেও বাঘ বেড়েছে বলেই তারা মনে করছেন। ৩৬ দিন পর আবার জঙ্গলে ঢুকে ক্যামেরা খোলা হবে। তারপর বাঘের মুভমেন্ট দেখে বাঘের সংখ্যা গণনা করা হবে।
চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বাঘটিকে সংজ্ঞাহীন করা হয়েছিল চিকিৎসার প্রয়োজনে৷ তখন একটি সংক্রমণের কথা জানা যায়৷ চিকিৎসাও শুরু হয়৷ কিন্তু খাওয়াদাওয়া করতে বা সামান্য নড়াচড়া করতেও সে চাইছিল না৷
টেক্সাস এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ সারা হ্যামার ওয়াশিংটন পোস্টকে জানিয়েছেন, প্রাণীদের মধ্যে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ অত্যন্ত বিরল৷ প্রাণীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষাও খুব কমই করা হয়৷ কিন্তু কলম্বাস চিড়িয়াখানায় সেই পরীক্ষার প্রমাণ রয়েছে৷
২০২১ সালের অক্টোবরে হনলুলুর চিড়িয়াখানায় করোনা সংক্রমণে একটি সিংহের মৃত্যু হয়৷ নভেম্বর মাসে নেব্রেস্কা চিড়িয়াখানায় তিনটি তুষারচিতার মৃত্যুর হয় কোভিড সংক্রান্ত জটিলতা থেকেই৷ ভাইরাসের হানা রুখতে সংরক্ষিত অরণ্য, চিড়িয়াখানা এবং অন্য কেন্দ্রের প্রাণীদের টিকা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র৷ তথ্য সূত্র ডয়চে ভেলে বাংলা।