News update
  • BD Election Commission to begin political dialogue this week     |     
  • Climate summit hears countries suffering from global warming      |     
  • How to Visit Saint Martin’s Island in This Tourist Season 2025-26     |     
  • Khulna-Mongla dream rail line struggles for freight flow     |     
  • Guterres Urges Fair, Fast, Final Shift to Clean Energy     |     

ক্যানসার চিকিৎসায় নতুন যুগের সূচনা চীনে

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রোগবালাই 2025-03-20, 7:02am

img_20250320_065740-e461bf6152630cff1dd70a2b9224a9a61742432535.jpg




ক্যানসারের চিকিৎসায় যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাওয়ার দাবি চীনের। ফুসফুসের ক্যানসার চিকিৎসায় বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে দেশটির ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আকেসোর তৈরি নতুন এক ওষুধ ‘ইভোনেসিম্যাব’। এটি কার্যকারিতার দিক দিয়ে মার্কিন ওষুধ কিট্রুডাকেও পেছনে ফেলেছে বলে দাবি প্রতিষ্ঠানটির।

একটা সময় ছিল ক্যানসার মানেই নিশ্চিত মৃত্যু। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গবেষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে ক্যানসারের চিকিৎসায় অনেকটা সাফল্য পাওয়া গেছে। ক্যানসার চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য পাওয়ার দাবি করেছেন চীনা গবেষকরা। দেশটির ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আকেসোর দাবি, তাদের তৈরি নতুন ওষুধ ‘ইভোনেসিম্যাব’ ফুসফুস ক্যানসারের চিকিৎসায় কিট্রুডাকে ছাড়িয়ে গেছে।

আকেসোর চেয়ারম্যান ও সিইও ড. মিশেল শিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, এটি আমাদের নতুন ওষুধ। বিশ্বজুড়ে বহু প্রতিষ্ঠান কিট্রুডার বিকল্প তৈরির চেষ্টা করেছে, কিন্তু সবাই ব্যর্থ হয়েছে। আমরাই প্রথম সফল হয়েছি।

বিশ্ব ফুসফুস ক্যানসার সম্মেলনের তথ্য অনুযায়ী, রোগীরা ইভোনেসিম্যাব সেবনের পর গড়ে ১১ মাসেরও বেশি সময় সুস্থ থাকতে পারছেন, যেখানে কিট্রুডার ক্ষেত্রে এই সময় ছিল মাত্র ৫ মাসের কিছু বেশি। মার্কিন কোম্পানির তৈরি কিট্রুডা এখন পর্যন্ত ১৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলার রাজস্ব অর্জন করেছে।

সান ইয়াত-সেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওয়াং শানের মতে, 

এটা ক্যানসার চিকিৎসায় যুগান্তকারী আবিষ্কার। যদি ইভোনেসিম্যাব বাস্তবেই কিট্রুডার চেয়ে কার্যকর হয়, তবে বিশ্ববাজারে বড় পরিবর্তন আসবে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, শক্তিশালী গবেষণা কাঠামো, কম খরচে উন্নত গবেষণা সুবিধা এবং রোগী সংখ্যা বেশি হওয়ায় দ্রুত নতুন ওষুধ উদ্ভাবনে এগিয়ে যাচ্ছে চীন। গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ঠিক পরেই রয়েছে চীন। তবে এই ব্যবধান দ্রুত কমছে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের। সময়