News update
  • UN Warns Nearly 900 m Poor Face Climate Peril     |     
  • Global Finance Leaders Eye Gaza’s $70b Reconstruction Plan     |     
  • Over 1 million tickets sold for 2026 World Cup in North America: FIFA     |     
  • Daily struggles persist in Gaza even as ceasefire offers some respite     |     

ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরঃ সরকারি বাহিনীর হাতে সন্দেভাজন পাঁচজন বিদ্রোহী নিহত

গ্রীণওয়াচ ডেক্স সংঘাত 2023-11-19, 8:41am

340a4954-dacb-409e-88fe-2d5f70772699_w408_r1_s-f1bbda7b77dbc0281b7cbf28186a99ee1700361663.jpg




ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে পুলিশ বলছে, সরকারি বাহিনী পাঁচ জন সন্দেহভাজন জঙ্গিকে বন্দুকযুদ্ধে হত্যা করেছে।

কুলগাম জেলার দক্ষিণাঞ্চলের একটি গ্রামে গোপন খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার রাতে ভারতীয় বাহিনী যৌথ অভিযান চালায়। পুলিশ বলছে, ভারতীয় সৈন্যরা গ্রামটি অবরুদ্ধ করলে বন্দুক যুদ্ধ শুরু হয়, যা শুক্রবার অবধি চলতে থাকে।

পুলিশের এক বিবৃতিতে বলা হয়, এতে পাঁচজন জঙ্গি নিহত হয়। তারা বলে এই জঙ্গিরা সরকারি বাহিনী ও অসামরিক লোকজন হত্যার একাধিক ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল।

পুলিশের এই দাবি সম্পর্কে নিরপেক্ষ কোন সুত্র থেকে সমর্থন পা্ওয়া যায়নি।

সেখানকার বাসিন্দারা বলেছেন, এই লড়াইয়ের সময়ে সৈন্যরা বিস্ফোরকের সাহায্যে অসামরিক লোকদের দুটি বাড়ি বিধ্বস্ত করে এবং আরেকটি বাড়ির আংশিক ক্ষতি হয়।

কাশ্মিরে ভারতীয় সৈন্যরা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে এই কৌশলটা নিয়মিত ব্যবহার করে থাকে।

পুলিশের মতে, নিহতদের মধ্যে অন্তত দু’জন ছিল কিশোর এবং অপর তিন জন গত বছর বিদ্রোহী গোষ্ঠীতে যোগ দেয়।

সন্ত্রাসবাদ, না মুক্তি সংগ্রাম?

পরমাণু শক্তিধর দু’টি শত্রু রাষ্ট্র ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই কাশ্মিরের অংশবিশেষের প্রশাসনিক দায়িত্বে রয়েছে, যদিও উভয়ই পুরো অঞ্চলটিকে তাদের নিজেদের বলে দাবি করে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি কাশ্মিরের স্বাধীনতা কিংবা পাকিস্তানের সঙ্গে একাত্ম হবার জন্য ১৯৮৯ সাল থেকে লড়াই করে আসছে। মুসলিম কাশ্মীরিদের অধিকাংশই বিদ্রোহীদের লক্ষ্যকে সমর্থন করে।

নয়া দিল্লি জোর দিয়ে বলে কাশ্মিরের জঙ্গিবাদ হচ্ছে পাকিস্তান-সৃষ্ট সন্ত্রাসবাদ। পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করে এবং অধিকাংশ কাশ্মীরিই মনে করে এটি বৈধ মুক্তি সংগ্রাম।

নয়া দিল্লি ২০১৯ সালে ঐ অঞ্চলের অর্ধ– স্বায়ত্বশাসনের সমাপ্তি ঘটায় এবং ভিন্নমত প্রকাশ, নাগরিকদের স্বাধীনতা ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করে এবং বিদ্রোহ-বিরোধী অভিযানকে জোরালো করে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।