News update
  • St Martin’s reopens, but no ships sail as overnight stays banned     |     
  • Chief Adviser directs armed forces to prepare for election security     |     
  • After rain ‘Moderate’ air quality recorded in Dhaka on Sunday     |     
  • Dealers blamed for artificial fertiliser shortage in Rangpur     |     
  • At Least 50 Dead as Caribbean Recovers from Hurricane Melissa     |     

শিশুদের জন্য গাজা বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান: জাতিসংঘ

গ্রীণওয়াচ ডেক্স সংঘাত 2023-12-21, 8:19am

hgjgjgh-f100b47ce699b5fe70efd92d982a7f021703125178.jpg




জাতিসংঘের একটি শীর্ষ সংস্থা বলছে গাজা ভূখন্ড হচ্ছে “শিশুদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান”, কারণ ইসরাইলের সামরিক বাহিনী এ অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বোমাবর্ষণ করে হাজার হাজার শিশুকে হতাহত করছে। রোগীর চাপে পিষ্ট হাসপাতালগুলোর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আরও হাজার হাজার শিশু সংক্রামক রোগে ভুগছে এবং খাবার,পানি ও ওষুধের অভাবে দুর্দশায় আছে।”

ইউনিসেফের মুখপাত্র জেমস এলডার মঙ্গলবার জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন,“আমি এ বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ। যারা ক্ষমতায় আছেন,তারা লাখ লাখ শিশুর ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া দুঃস্বপ্নের সঙ্গে তুলনীয় মানবিক সংকটকে উপেক্ষা করছেন।” সম্প্রতি গাজায় ২ সপ্তাহের সফর শেষে ফিরে এসে এলডার জানান, “আমি ক্ষুব্ধ কারণ ইতোমধ্যে এক বা একাধিক অঙ্গ হারিয়েছে, এমন শিশুরাও চিকিৎসাধীন অবস্থায় নাসের হাসপাতালে বোমা হামলায় নিহত হচ্ছে। আমি ক্ষুব্ধ,কারণ কোথাও না কোথাও লুকিয়ে থাকার প্রচেষ্টায় আরও অনেক শিশু প্রতিদিন তাদের অঙ্গ হারাচ্ছে।”

“আমি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ,কারণ অসংখ্য শিশু এমন কী তাদের নিহত মা,বাবা ও পরিবারের সদস্যদের জন্য শোক প্রকাশ করার সুযোগও পাচ্ছে না”, বলেন তিনি।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি হামলায় ১৯,৪০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নাগরিক নিহত হয়েছেন, যাদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু। ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাস ও অন্যান্য সশস্ত্র সংগঠনের সদস্যরা হামলা চালালে দেশটির ১,২০০ জনেরও বেশি সেনা ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ইসরাইল গাজা ভূখণ্ডে বিমান ও স্থল হামলা শুরু করে।

যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৭ সালে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে। ইসরাইল, মিশর, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানও হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে।

এলডার বলছেন, দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে অবস্থিত আল নাসের হাসপাতাল গত ৪৮ ঘণ্টায় ২ বার কামান হামলার শিকার হয়। তিনি উল্লেখ করেন, হাসপাতালগুলোতে অসংখ্য গুরুতর আহত শিশু ও নিরাপদ আশ্রয় প্রত্যাশী হাজার হাজার নারী-শিশু অবস্থান করছে।

তিনি বলেন, “তাহলে শিশুরা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা কোথায় যাবে?”, প্রশ্ন করেন তিনি। “তারা হাসপাতালে নিরাপদ নয়। তারা আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদ নয়। এবং অবশ্যই,তারা তথাকথিত নিরাপদ জোনেও নিরাপদ নয়”। ভয়েস অফ আমেরিকা