News update
  • Dhaka seeks global pressure on Myanmar for lasting peace     |     
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     
  • First freight train leaves Mongla carrying molasses     |     
  • 2 dead, six hurt in Sherpur micro-autorickshaw-motorbike crash     |     

হামলার লক্ষ্যবস্তু তেল আবিবের তিন সামরিক ঘাঁটি: আইআরজিসি

আল জাজিরা সংঘাত 2024-10-02, 7:04am

2402d00342a927dac3d2216a4899756609ff0a330871914f-6c7f06e9d298db5a607447cce072bd091727831078.jpg




ইসরাইলের রাজধানী তেল আবিবের তিনটি সামরিক ঘাঁটি হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল বলে জানিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। 

ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুসারে, বড় আকারের সাইবার আক্রমণের পাশাপাশি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। হামলায় প্রথমবারের মতো নতুন ফাতাহ হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও ব্যবহার করা হয়েছে।

ইসরাইলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, প্রায় ১৮০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এর বেশিরভাগই ঠেকিয়ে দেয়া হয়েছে। তবে ইসরাইলের এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে হিজবুল্লাহর একজন সিনিয়র কর্মকর্তা।

আল জাজিরার প্রতিবেদন মতে, হিজবুল্লাহর ওই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা সফল হয়েছে এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী বেশ কয়েকটি ইসরাইলি সামরিক ঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ইসরাইলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করার হার ছিল ‘দুর্বল’। হামলায় ইসরাইলি সেনাবাহিনীর মধ্যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। তবে ইসরাইলের পক্ষ থেকে এখনও হতাহতের কোনো খবর প্রকাশ করা হয়নি। 

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানিয়েছে, আইআরজিসি যেসব ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তার মধ্যে কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র নেটজারিম করিডোরে মোতায়েন ইসরাইলি ট্যাঙ্কবহরও লক্ষ্যবস্তু করেছিল।

গত বছর অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি সামরিক আগ্রাসনের প্রথম দিকে উত্তর গাজাকে দক্ষিণ থেকে বিভক্ত করার জন্য নেটজারিম করিডোর স্থাপন করা হয়েছিল। সেখানে ইসরাইলের অনেক ট্যাঙ্ক মোতায়েন রয়েছে।

আইআরজিসি বলেছে, ট্যাঙ্কবহর লক্ষ্য চালানো হামলার প্রচেষ্টা ‘সফল’ হয়েছে এবং ইসরাইলি বাহিনী এই সংবাদ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য এর ওপর ব্যাপক সেন্সরশিপ তথা নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে। আইআরজিসির এই দাবি স্বাধীনভাবে যাচাই করা যায়নি বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।