News update
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     
  • First freight train leaves Mongla carrying molasses     |     
  • 2 dead, six hurt in Sherpur micro-autorickshaw-motorbike crash     |     
  • One killed over loud music row at wedding party in Natore     |     

যুক্তরাষ্ট্র অর্থায়ন বন্ধ করলে ইউক্রেন যুদ্ধে হেরে যাবে : জেলেনস্কি

এএফপি সংঘাত 2024-11-20, 10:05am

jelenski-thaamb-6c08697ca262949fd4b82a31479201991732075530.jpg




যুক্তরাষ্ট্র যদি কিয়েভে সামরিক অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়, তবে ইউক্রেন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে হেরে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।  মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ফক্স নিউজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র  সামরিক সহায়তা বন্ধ করে দেয়, তবে আমরা…মনে হয় হেরে যাব।’ 

ফক্স নিউজকে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমরা লড়াই করব। আমাদের উৎপাদন রয়েছে তবে তা টিকে থাকার জন্য যথেষ্ট নয়। আর আমি মনে করি তা নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতেও যথেষ্ট নয়।’

রাশিয়া ২০২২ সালে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার পর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইউক্রেনকে শত শত কোটি ডলার সামরিক সহায়তা প্রদান করে আসছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার আগ থেকেই এই যুদ্ধে তার দেশের সামরিক সহায়তা প্রদান বন্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়ে আসছেন। নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি বলেছেন, ক্ষমতায় গেলে এই যুদ্ধ বন্ধে পদক্ষেপ নেবেন। তবে ঠিক কীভাবে তিনি তা করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি।

এই সপ্তাহে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মিত্ররা রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের পক্ষে বাইডেন প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ছিলেন সোচ্চার। তারা বলছেন, বাইডেনের এই সিদ্ধান্ত যুদ্ধে ভিন্ন মাত্রা পাবে এবং তা হবে বিপজ্জনক।

এদিকে, ফক্স নিউজের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের ‘মৈত্রী’ এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধের ইতি টানতে ডোনাল্ড ট্রাম্প রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিনের ওপর প্রভাব রাখতে পারেন, কেননা তিনি পুতিনের চাইতে অনেক ক্ষমতাধর।

জেলেনস্কি বলেন, ‘পুতিন চাইলেই যুদ্ধ শেষ করা সম্ভব, তবে এটা যুক্তরাষ্ট্রের ওপর অনেকটা নির্ভর করছে। ভ্লাদিমির পুতিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে দুর্বল।’