News update
  • Fire at UN climate talks in Brazil leaves 13 with smoke inhalation     |     
  • 5mmcfd gas to be added to national grid from Kailashtila gas field     |     
  • ArmArmed Forces Day: Tarique's message draws on historic closeness     |     
  • UNGA urges renewed int’l efforts for a resolution of Rohingya crisis      |     
  • First National AI Readiness Assessment Report Published     |     

ইস্টার সানডে উপলক্ষে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-04-19, 11:23pm

rwer452-5227d8a9e30e74dfadc72544ad4e6dd31745083433.jpg




খ্রিস্টানদের ধর্মীয় উৎসব ইস্টার সানডে উপলক্ষে ইউক্রেনে একদিনের জন্য যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস। 

প্রতিবেদন অনুযায়ী, রুশ প্রেসিডেন্টের দপ্তর ক্রেমলিন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার (১৯ এপ্রিল) থেকে এক পার্শ্বিক এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে; যা আগামী রোববার (২১ এপ্রিল) দিবাগত মধ্যরাত পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। এ সময় ইউক্রেনে সবধরনের হামলা বন্ধ রাখবে রুশ সেনারা।

ক্রেমলিন আরও জানিয়েছে, তাদের প্রত্যাশা ইউক্রেনও সাময়িক এই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হবে এবং ইস্টারের সময়টাতে হামলা থেকে বিরত থাকবে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিও জানিয়েছে, রুশ প্রেসিডেন্ট নিশ্চিত করেছেন এই সময়টায় তিনি তার সেনাদের সব ধরনের হামলা বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে, ইউক্রেন যদি এ সময়ের মধ্যে কোনো ধরনের উস্কানি দেয় অথবা যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে তাহলে তার সেনারা জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছে বলে হুঁশিয়ার করেছেন পুতিন।

আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, মানবিক দিক থেকে দেখে, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার-সোমবার পর্যন্ত রাশিয়া ইস্টার যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করছে। আমি নির্দেশ দিয়েছি, এই সময়টায় সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করি ইউক্রেনীয়রা আমাদের এই ঘোষণাতে সম্মত হবে। একই সময়ে, যুদ্ধবিরতির যেকোনো ধরনের লঙ্ঘন অথবা শত্রুদের যেকোনো ধরনের উসকানি প্রতিরোধে আমাদের সেনাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক হামলার নির্দেশ দেন পুতিন। ওইদিন ইউক্রেনে ঢুকে পড়ে রাশিয়ার হাজার হাজার সেনা। প্রাথমিক অবস্থায় ইউক্রেনে তিনদিনের প্রস্তুতি নিয়ে ঢুকেছিল রুশ সেনারা। তাদের লক্ষ্য ছিল রাজধানী কিয়েভ দখল করে ভলোদিমির জেলেনস্কির সরকারকে উৎখাত করা। তবে এতে ব্যর্থ হয় রুশ সেনারা। পরবর্তীতে তারা ইউক্রেনের দুটি বড় অঞ্চল লুহানেস্ক ও দোনেৎস্ক দখল করার দিকে মনোযোগ দেয়। তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা এ যুদ্ধে এ দুটি অঞ্চলের প্রায় পুরোটা দখল করে ফেলেছে রুশ বাহিনী।আরটিভি