News update
  • If the US Nuclear Umbrella Collapses, Will it Trigger a Euro-Bomb?     |     
  • Israeli restrictions on UN bodies in Gaza highlighted at ICJ     |     
  • Lightning strikes kill 11 in six Bangladesh districts     |     
  • Prof Yunus back home after his week-long Doha, Rome visits     |     
  • 5 of a family burn injuried in Gazipur gas cylinder blast      |     

হঠাৎ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-04-28, 7:42pm

erewrweq-d66f5ca28b4c9fcd15caf5b3548bc2d61745847757.jpg




ইউক্রেনের সঙ্গে হঠাৎ তিন দিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) তিনি এই ঘোষণা দেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয় দিবসের স্মরণে আগামী ৮ থেকে ১০ মে পর্যন্ত এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকবে।

মস্কো বলেছে, কিয়েভও একই ধরনের আদেশ জারি করবে বলে প্রত্যাশা করছে রাশিয়া। যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ইউক্রেন যদি কোনও ধরনের হামলা চালায় তাহলে রাশিয়া পাল্টা হামলা চালানোর জন্য প্রস্তুত থাকবে। 

এর আগে, খিস্টানদের বড়দিন উপলক্ষে প্রায় একইভাবে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। যদিও সেই সময় উভয়পক্ষ শত শত বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে হামলা চালানোর পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করে। তবে যুদ্ধবিরতির কারণে উভয়পক্ষের সংঘাত কিছুটা কমেছিল।

ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে বলেছে, রুশ পক্ষ বিজয় দিবসের ৮০তম বার্ষিকীতে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করছে। আগামী ৭-৮ মে থেকে ১০-১১ মে মধ্যরাত পর্যন্ত এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকবে। এই সময়ের মধ্যে যুদ্ধের সব ধরনের অভিযান স্থগিত থাকবে। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যদি এই যুদ্ধবিরতি মেনে না চলে, তাহলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে রুশ বাহিনী। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি ইউক্রেন।

গত মাসে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পূর্ণ এবং শর্তহীন ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের করা এক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির এই প্রস্তাব মেনে নিয়েছিল ইউক্রেন।

পরবর্তীতে বড়দিন উপলক্ষ্যে মাত্র ৩০ ঘণ্টার জন্য যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছিলেন পুতিন। তার এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণাকে কিয়েভ ও তার ইউরোপীয় সমর্থকরা জনসংযোগের কৌশল বলে অভিযোগ করে। একই সঙ্গে তারা জানায়, শান্তি প্রতিষ্ঠার কোনও ইচ্ছা নেই পুতিনের।