News update
  • Sharif Osman Hadi No More     |     
  • Tarique Rahman to Return Home With Daughter on Dec 25     |     
  • ILO praises Bangladesh’s labour reforms, new milestones     |     
  • Depositors stranded as Sammilito Islami Bank is in liquidity crisis     |     
  • BNP faces uphill task to reach seat-sharing deal with allies     |     

হামলাকারীরা এখনো কাশ্মীরেই আছে, দাবি ভারতীয় গোয়েন্দাদের!

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-05-02, 1:30pm

6047b87038de6ccf196f6277715df713ae6b0d58e08dc26d-d77a9d5caa2c419a11e5fcb50293c3431746171027.jpg




কাশ্মীরের পহেলগামে হামলাকারীরা এখনও পালায়নি, তারা বহাল তবিয়তে দক্ষিণ কাশ্মীরেই লুকিয়ে আছে। এমনই দাবি করেছে ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) সংশ্লিষ্ট সূত্র, যারা কেন্দ্রীয় সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি অভিযান চালিয়েও পহেলগাম হামলার মূল অভিযুক্তদের গ্রেফতার বা আটক করা যায়নি। দাবি করা হচ্ছে, ২২ এপ্রিল দুপুরে বৈসরণ ভ্যালিতে হামলা চালায় চারজন। তার মধ্যে দু’জন পাকিস্তানি। বাকি দু’জন কাশ্মীরের বাসিন্দা। চারজনের স্কেচও প্রকাশ হয়েছে।

এনআইএ সূত্রের দাবি, হামলাকারীরা এখনও দক্ষিণ কাশ্মীরের জঙ্গলঘেরা এলাকায় লুকিয়ে আছে। শুধু হামলাকারীরা নয়, আরও অনেক ‘সন্ত্রাসী’ ওই এলাকায় লুকিয়ে রয়েছে। তবে মূল হামলাকারীদের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে তারা। মূলত হামলাকারীদের ‘কভার ফায়ার’ দেয়ার জন্য সেখানে অন্য ‘সন্ত্রাসীরা’ লুকিয়ে।

এদিকে ওই হামলার জবাবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত সরকার। তবে এখনও হামলাকারীরা ধরা পড়েনি। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের ধারণা ছিল, হামলাকারীরা সীমান্ত পেরিয়ে ইতোমধ্যেই ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ে লুকিয়েছে। কিন্তু এনআইএ’র সূত্র বলছে, এখনও কাশ্মীর ছাড়েনি তারা। 

বস্তুত পহেলগাম হামলার পর একাধিক প্রশ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। কীভাবে হামলা, কোন পথে পালালো হামলাকারীরা? কোন গোপন অ্যাপের মাধ্যমে সংকেত আদান-প্রদান, স্থানীয় কেউ যুক্ত ছিল কিনা? এত বড় ঘটনা সেনাবাহিনী এবং গোয়েন্দা বিভাগের চোখে ধুলো দিয়ে কীভাবে সম্ভব - সবটাই খতিয়ে দেখছে এনআইএ।

তবে লুকিয়ে থাকা হামলাকারীদের খুঁজে বের করাই কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের মূল লক্ষ্য বলে জানা গেছে।

সূত্র: এনডিটিভি, সংবাদ প্রতিদিন