News update
  • 5mmcfd gas to be added to national grid from Kailashtila gas field     |     
  • ArmArmed Forces Day: Tarique's message draws on historic closeness     |     
  • UNGA urges renewed int’l efforts for a resolution of Rohingya crisis      |     
  • First National AI Readiness Assessment Report Published     |     
  • China calls for implementation roadmap for new finance goal     |     

যুদ্ধবিরতি বৈঠক: ‘আমি তুরস্কে পুতিনের অপেক্ষায় থাকবো’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-05-12, 5:58am

img_20250512_055804-461bf932b7d384a980f6fe8fcc8160541747007906.jpg




রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধে ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, আমি বৃহস্পতিবার তুরস্কে পুতিনের অপেক্ষায় থাকবো।

রোববার (১১ মে) জেলেনস্কির এক্স পোস্টের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

এক্স পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, আমরা আগামীকাল থেকেই একটি সম্পূর্ণ এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আশা করছি। যা কূটনীতির জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি তৈরি করবে। হত্যাকাণ্ড দীর্ঘায়িত করার কোনও মানে হয় না। আমি বৃহস্পতিবার তুরস্কে পুতিনের অপেক্ষায় থাকবো।

তিনি আরও বলেন, আমরা আগামীকাল থেকেই যুদ্ধবিরতির প্রত্যাশা করছি, যা এখন আলোচনার টেবিলে রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দীর্ঘমেয়াদি, সম্পূর্ণ ও নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতি কূটনৈতিক সমাধানের পথ আরও কাছাকাছি আনতে পারে।

এর আগে, পুতিনের সঙ্গে যে কোনো ধরনের আলোচনা শুরুর আগে সোমবার (১২ মে) থেকেই রাশিয়ার কাছে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়েছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি।

তবে রোববার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক বার্তায় জানান, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে কোনো যুদ্ধবিরতির চুক্তি চান না, বরং তিনি তুরস্কে সরাসরি আলোচনায় বসতে চান। ইউক্রেনের উচিত এখনই তা মেনে নেওয়া।

চলমান রক্তক্ষয় বন্ধ করতে জেলেনস্কির উচিত বৃহস্পতিবার (১৫ মে) তুরস্কের ইস্তাম্বুলে পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় সম্মত হওয়া। ইউক্রেনকে দ্রুত বৈঠকে বসার আহ্বান জানিয়ে ট্রাম্প আরও বলেন, আমি এখন সন্দেহ করছি, ইউক্রেন আদৌ চুক্তি করতে চায় কি না। পুতিন এখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিজয় উদ্‌যাপন নিয়ে অনেক ব্যস্ত। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা ছাড়া এই বিজয় সম্ভবই হতো না, এমনকি ধারেকাছেও যেতে পারত না! বৈঠকে বসুন, এখনই!