News update
  • Hadi is no more, state mourning on Saturday: CA     |     
  • Bangladesh capital market falls; weekly turnover lowest     |     
  • Sharif Osman Hadi No More     |     
  • Tarique Rahman to Return Home With Daughter on Dec 25     |     
  • ILO praises Bangladesh’s labour reforms, new milestones     |     

নৌকার সমর্থকদের বিরুদ্ধে জাল ভোটের অভিযোগ ডলি সায়ন্তনীর

গ্রীণওয়াচ ডেক্স সেলিব্রিটি 2024-01-07, 2:08pm

d364f90b3a98ab96da8992e0db5370be4b01de89aec35d5f-d96a193261acd1889edd03d7f30b72741704614922.jpg




আজ সকাল ৮টা থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে। ভোট শুরুর পর অভিযোগ করেছেন পাবনা-২ (সুজানগর-বেড়ার একাংশ) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন বিএনএমের প্রার্থী সংগীতশিল্পী ডলি সায়ন্তনী।

তিনি বলেন, আসনের বিভিন্ন কেন্দ্রে জোরপূর্বক নৌকায় ভোট নেওয়া হচ্ছে।

রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে লাইভে এসে এই অভিযোগ করেন ডলি।

ফেসবুক লাইভে এই গায়িকা বলেন, সুজানগরের অধিকাংশ কেন্দ্রে ভোটারদের হাতে নৌকা প্রার্থীর ছবি ও প্রতীক সম্বলিত কাগজ দেওয়া হচ্ছে। ভোটাররা সেই কাগজ হাতে কেন্দ্রে আসছেন। কেন্দ্র থেকে স্থানীয় গ্রাম প্রধানরা তাদের নৌকায় ভোট দিতে বলছেন। একই সঙ্গে প্রকাশ্যে ব্যালট পেপার ভাঁজ করতে বলছে।

সুজানগরের মোহাম্মদদীয়া দাখিল মাদরাসা, মানিকহাট, সুজানগর পৌর এলাকার অধিকাংশ এলাকায় নৌকার প্রার্থীর সমর্থকরা জাল ভোট দিচ্ছে। জোর করে ভোট কেটে নিচ্ছে। নোঙর মার্কার এজেন্টদের বের করে দিচ্ছে।

লাইভে ডলি এমন ভোট বন্ধ করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পাশাপাশি যে সকল কেন্দ্রে এভাবে ভোট নেওয়া হয়েছে সেই কেন্দ্রগুলো বন্ধের দাবি জানান এই গায়িকা।

ফেসবুক লাইভের পর গণমাধ্যমে ডলি বলেন, সব জায়গায় নৌকার লোকজন জাল ভোট দিচ্ছে। সব জায়গায় আমি গিয়ে নিজ হাতে ধরেছি। গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামের একটি কেন্দ্রে সকাল ১০টার মধ্যেই ব্যালট বাক্স ভর্তি হয়ে গেছে। এভাবে চললে কোনোভাবেই এটাকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন বলা যায় না। আমরা এমন ভোট বন্ধ চাই।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ওই আসনের নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সাংসদ আহম্মেদ ফিরোজ কবির বলেন, এভাবে আন্দাজে অভিযোগ না দিয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দিতে হবে। কোনো কেন্দ্রেই নৌকার পক্ষে জোরপূর্বক ভোট নেওয়া হচ্ছে না। আর জোরপূর্বক ভোটের অভিযোগ করলে সেটা আমার দিকে নয়, প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ।

অন্যদিক বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মু. আসাদুজ্জামান বলেন, তিনি একটি কেন্দ্রের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেছেন। সেখানে ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়েছে। কোনো প্রকার অনিয়ম হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। আরটিভি