News update
  • Air quality of Dhaka continues to be ‘unhealthy’ Friday morning     |     
  • BNP pledges to implement signed July Charter     |     
  • No scope to protect investors’ interests in merging five banks: BB     |     
  • Experts see Tarique's political future on optimistic note     |     
  • UN Chief Urges Leaders to Curb Warming, Protect Planet     |     

পটুয়াখালীতে ধর্ষনে ব্যর্থ হয়ে অন্ত:সত্ত্বা নারীকে মারধরের অভিযোগ

অপরাধ 2025-04-13, 10:25pm

rape-c083531c3989f3257ee59a67ca2b62421744561517.jpg

Rape attempt in Kalapara alleged.



পটুয়াখালী:  পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ধর্ষনে ব্যর্থ হয়ে চার সন্তানের জননী অন্ত:সত্ত্বা এক নারীকে (৩০) মারধর করেছেন প্রতিবেশি সেলিম খাঁ (৩৫) নামের এক যুবক। এসময় ওই নারীকে পিটিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থান সহ ডান চোখ মারাত্মক জখম করা হয়। বর্তমানে ওই নারী শরীরের যন্ত্রনা নিয়ে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন।

ভুক্তভোগী নারী জানান, উপজেলার মহিপুর থানার সদর ইউনিয়নের বিপিনপুর গ্রামে ওই নারীর স্বামীর বাড়ি। তার স্বামী একটি মামলায় দুই মাস যাবৎ জেলে রয়েছেন। চার সন্তানকে নিয়ে তিনি মৎস্য শ্রমিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। তার স্বামী জেলে যাওয়ার পর থেকেই সেলিম খাঁ ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলো। গত শুক্রবার দুপুরে সেলিম তাকে ধর্ষনের উদ্দেশ্যে ওই নারীর ঘরে যায়। এসময় সে বাঁধা দিলে তাকে বেধড়ক মারধর করে। তাৎক্ষণিক প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসলে সে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা অজ্ঞান অবস্থায় ওই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে আসে।

ভুক্তভোগী নারীর মা রেহেনা বগম বলেন, আমার মেয়ে জামাই একটি মামলায় জেলে থাকার কারণে মেয়েকে ঘরে একা পেয়ে সেলিম খা ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। মেয়ে খারাপ কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তাকে টেনে হিচড়ে মাটিতে ফেলে চোখের উপর ও বিভিন্ন জায়গায়  কিল ঘুষি লাথি মারে। এতে আমার মেয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। আমি সেলিম খার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই। 

অভিযু্ক্ত সেলিম খা বলেন, বাচ্চাদের নিয়ে বাড়ির সামনের রাস্তায় ওর সাথে আমার ঝগড়া ঝাঁটির একপর্যায়ে  হাতাহাতি হয়েছে। ওর বাড়িতে আমি যাইনি।  আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো নাটক। 

মহিপুর থানার ওসি মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হইবে। - গোফরান পলাশ