News update
  • ‘Very unhealthy’ air quality persists in Dhaka     |     
  • Customs duty on dates imports cut ahead of Ramadan     |     
  • NBR extends VAT exemption on Metro Rail services     |     
  • People eagerly await Tarique Rahman's homecoming Thursday     |     
  • Palm trees axed in Naogaon bypass for safety of electric line     |     

বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি কমবে, রিজার্ভ বাড়বে : আইএমএফ

গ্রীণওয়াচ ডেক্স অর্থনীতি 2023-12-13, 2:45pm

resize-350x230x0x0-image-251691-1702452252-6a07f21e626d4adf8730ba756c4c02f91702457155.jpg




আগামীতে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার এখনকার তুলনায় কমবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে আইএমএফের নির্বাহী পর্ষদের সভায় ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের পর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ নিয়ে এ মূল্যায়ন করেছে সংস্থাটি।

বর্তমানে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি আছে ৯ শতাংশের ওপরে। তবে চলতি অর্থবছর শেষে তা ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ প্রাক্কলন করেছে আইএমএফ।

সোমবার ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় রাতে বাংলাদেশের অনুকূলে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব উপলক্ষে আয়োজিত নির্বাহী পর্ষদের সভায় এসব পর্যালোচনা উঠে আসে। সভায় দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ছাড়ের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। বাংলাদেশি টাকায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা।

বাংলাদেশের মুদ্রানীতি আরও সংকোচন করতে পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। টাকা ডলার বিনিময় হার অধিকতর নমনীয় করার সুপারিশ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ হওয়ার সম্ভবনা থাকলেও অর্থনীতিতে উচ্চ অনিশ্চয়তা ও ঝুঁকি বজায় থাকবে বলে মনে করছে সংস্থাটি

আইএমএফ মনে করছে চলতি অর্থবছর শেষে বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়াবে ২৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে। বর্তমানে বৈদেশিক লেনদেনের আর্থিক হিসেবে যে ঘাটতি রয়েছে তাও থাকবে না। অর্থ বছর শেষে আর্থিক হিসেবে উদ্বৃত্ত থাকবে বলেও মনে করছে সংস্থাটি।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। এরপর গত ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ছাড় হয়। সাতটি কিস্তিতে ৪২ মাসে পুরো ঋণ পাওয়ার কথা। এই ঋণের গড় সুদের হার হচ্ছে ২ দশমিক ২ শতাংশ।

বর্ধিত ঋণ সহায়তা বা বর্ধিত তহবিল (ইসিএফ অ্যান্ড ইএফএফ) থেকে পাওয়া যাবে ৩৩০ কোটি ডলার। রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটির (আরএসএফ) আওতায় পাওয়া যাবে ১৪০ কোটি ডলার। ঋণ কর্মসূচি চলাকালে বিভিন্ন ধরনের শর্ত পরিপালন এবং সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে বাংলাদেশকে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।