
জার্মানির বেশিরভাগ নাগরিক ইউক্রেনকে সমর্থন করে। তার পরও, গত সপ্তাহে বার্লিনের সড়কে যুদ্ধ এবং কিয়েভে অস্ত্র পাঠানোর বিপক্ষে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। জ্বালানির উচ্চমূল্যের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সমস্যার মধ্যে এই বিক্ষোভ হয়।
কুইন্সি ইনস্টিটিউটের ইউরেশিয়া প্রোগ্রামের রিসার্চ ফেলো সুজান লফটাস বলেন, “মূল্যস্ফীতি হ্রাস আইনের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ উদ্যোগ হয়তো জার্মানির অর্থনৈতিক সংকটকে আরো বাড়িয়ে দেবে।” এক্ষেত্রে তিনি, মূল্য বৃদ্ধি ও জলবায়ুবান্ধব বিনিয়োগের প্রভাব থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোকে রক্ষার উদ্দেশে করা সাম্প্রতিক আইনের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন, “এই আইন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা করেছে, জার্মানির মোটরগাড়ি শিল্পকে হুমকিতে ফেলেছে। আর এই আইনের আ্ওতায় গ্রিন এনার্জি’র জন্য ভর্তুকির ব্যবস্থা, ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসার জন্য প্রলুব্ধ করেছে।”
হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারা জার্মানির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাপ নিয়ে উদ্বেগের কথা প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বাইডেন এবং শোলজ, রাশিয়াকে চীন যে প্রাণঘাতী অস্ত্র সরবরাহ করার কথা বিবেচনা করছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। উভয় নেতা, বেইজিংকে তা না করার জন্য প্রকাশ্যে আহ্বান জানিয়েছেন। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।