News update
  • Vegetable prices remain high, people buy in small quantities     |     
  • Off-season watermelon brings bumper crop to Narail farmers     |     
  • Climate Change Drives Deadly Floods, Storms, and Water Crises     |     
  • UN Advances Peace, Development Amid Global Challenges     |     
  • S Arabia, Pak ink defence pact after Israeli strike on Qatar     |     

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের মাধ্যমে ইসরাইল-হামাস সংঘাতের সমাপ্তির আবেদন চীনের প্রেসিডেন্ট শি-র

গ্রীণওয়াচ ডেক্স কুটনীতি 2023-10-21, 9:50am

01000000-c0a8-0242-d797-08dbd1387988_w408_r1_s-a886e2492eb4fe1f5aae206f87f6442b1697860214.jpg




চীনের নেতা শি জিনপিং প্রথমবার ইসরাইল-হামাস সংঘাত নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুললেন। যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পাশাপাশি তিনি বলেন, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের মাধ্যমে “স্বাধীন ফিলিস্তিন” প্রতিষ্ঠাই এই সংঘাত থেকে “বেরিয়ে আসার মূল পথ”।

মিশরীয় প্রধানমন্ত্রী মোস্তাফা বাদবৌলীর সঙ্গে বেইজিং-এ এক বৈঠকের সময় শি বলেন, “যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধ বন্ধ করা, এই সংঘাত যাতে আরও ছড়িয়ে না পড়ে বা নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে না যায় তা দেখা প্রধান অগ্রাধিকার। এই সংঘাতের ফলে ব্যাপক মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে।”

বেশ কয়েকজন বিশ্লেষক বলেন, ফিলিস্তিনের সমস্যা নিয়ে শি’র মন্তব্য বেইজিং ‘এর শতকব্যাপী অবস্থানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওয়ার কলেজের জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল বিষয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডন মার্ফি টেলিফোনে ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন, “৮ অক্টোবরের পর থেকে যে বিবৃতি (বেইজিং থেকে) এসেছে তা অন্তত ১৯৯৭ সাল থেকে চীন যা বলে আসছে তার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।”

তিনি বলেন, ইসরাইল-হামাসের সাম্প্রতিক সংঘাতকে চীন “তাদের অবস্থানের নাটকীয় পরিবর্তন” হিসেবে দেখছে না।

মার্ফি বলেন, “তারা একে দীর্ঘমেয়াদী ফিলিস্তিন-ইসরাইলের সংঘাতের অংশ হিসেবেই দেখছে।”

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান-সূত্র প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তার কথা বলার পাশাপাশি শি পরিস্থিতি লঘু করতে মিশরের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “যত দ্রুত সম্ভব ফিলিস্তিন প্রশ্নের সার্বিক, ন্যায়নিষ্ঠ ও স্থায়ী সমাধান” বের করতে বেইজিং “মিশর ও অন্যান্য আরব দেশগুলির সঙ্গে সমন্বয়কে মজবুত করতে প্রস্তুত”।

ফিলিস্তিনের জঙ্গী গোষ্ঠী হামাস ৭ অক্টোবর আকস্মিকভাবে ইসরাইলের উপর হামলা চালানোর পর সংঘাত শুরু হয়। হামাসের এই হামলায় অন্তত ১,৪০০ জন নিহত হন এবং প্রায় ২০০ জন ইসরাইলি নাগরিককে অপহরণ করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। পাল্টা জবাবে গাজা ভূ-খণ্ডে বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তু নিশানা করে ইসরাইল বিমান হামলা চালায়। এই হামলায় অন্তত ৩,৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।