News update
  • Fire breaks out at jacket factory in Chattogram     |     
  • Dhaka, Delhi agree to bring down border killings to zero     |     
  • Natore’s Baraigram OC closed over negligence in bus robbery case     |     
  • Imported fruit prices surge by up to Tk 100 per kg     |     
  • 35% of air pollution in BD originates from external sources: Experts     |     

মেমোরিয়াল ডে বক্তৃতায় বাইডেন: সকল প্রজন্মকেই স্বাধীনতা ‘অর্জন’ করতে হয়

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2024-05-28, 10:00am

vdfgdfhdfh-b210ddf73cd7ad75c5f850655acf963c1716868850.jpg




মেমোরিয়াল ডে বা স্মরণ দিবস পালন করলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এসময় তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, আরো নিখুঁত ইউনিয়ন (যুক্তরাষ্ট্র) গড়ে তোলার লক্ষ্যে, শহীদদের অসমাপ্ত কাজ অব্যাহত রাখবে দেশ। কেননা, এই ঐক্যের জন্যই “তারা বেঁচে ছিলেন এবং প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন।”

আর্লিংটন ন্যাশনাল সেমেটারিতে অনুষ্ঠিত এক ভাবগম্ভীর স্মরণ অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন বাইডেন। তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রজন্মকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে দেশের সৈনিকদের আত্মোৎসর্গ বৃথা যায়নি।

স্মৃতি মিলনায়তনে, মেঘাচ্ছন্ন আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে বাইডেন আরো বলেন, “কখনো স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়া হয় না। প্রতিটি প্রজন্মকে তা অর্জন করে নিতে হয়, এর জন্য লড়াই করতে হয়। লড়তে হয়, একনায়কতন্ত্র ও গণতন্ত্রের মধ্যকার যুদ্ধে, সংখ্যালঘুর লোভ ও সংখ্যাগুরুর অধিকারের যুদ্ধে; স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে হয়।”

“আজ এই দিনে, আমরা আবার সমবেত হয়েছি; তারা যে ভবিষ্যতের জন্য লড়াই করেছিলেন, তা অনুধাবন ও স্মরণ করতে এবং সর্বোপরি সেই লড়াইয়ের প্রতি পুনরায় অঙ্গীকার ব্যক্ত করতে। তারা যে ভবিষ্যত স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছিলেন; যেখানে গণতন্ত্র, সুযোগ ও সাম্য নিহিত, তা অনুধাবন ও স্মরণের জন্য। আর সেই স্বাধীনতা কয়েকজনের জন্য নয়, বরং সকলের জন্য;” আরো বলেন বাইডেন।

অনুষ্ঠান শুরুর আগে বাইডেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনকে সঙ্গে নিয়ে অজ্ঞাত পরিচয় সৈনিকের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।

বাইডেন তার ভাষণে নিজের ছেলে বো-এর মৃত্যুবার্ষিকীর প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। বো ইরাকে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং পরে মস্তিষ্কের ক্যান্সারে মারা যান। বো-র মৃত্যুর জন্য, ইরাকে বিষাক্ত ‘বার্ন পিটে’র কাছে অবস্থান করা সময়কে দায়ী করেন প্রেসিডেন্ট। নিহতদের পাশাপাশি, আহত হয়ে যারা দেশে ফিরে আসেন, তাদের সম্মান জানানোর গুরুত্বকে তুলে ধরতে, তার ছেলের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন বাইডেন।

বাইডেন আরো বলেন, “গত বছর, প্রাক্তন সৈনিক দফতর (ভিএ) আমাদের ইতিহাসে আগের চেয়ে বেশি সুবিধা প্রদান করেছে এবং অনেক বেশি দাবি নিষ্পত্তি করেছে।” এর জন্য তিনি প্যাক্ট আইনের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন। সামরিক দায়িত্ব পালন কালে, কোনো সাবেক সৈনিক নির্দিষ্ট কিছু স্বাস্থ্য সংকটে ভুগছে কিনা, তা বিশ্লেষন করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের জন্য সহায়তা মঞ্জুর করে এই আইন।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, “আমাদের দেশের জন্য যুদ্ধ করার পর, এই স্বাস্থ্য পরিষেবার অধিকার পেতে ও অর্জিত সুবিধা পেতে, এই প্রবীণদের দীর্ঘ দিন ধরে লড়াই করতে হতো। এখন আর তা করতে হবে না।"