News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

আন্দোলন নিয়ে মন্তব্য: ঢাকার ক্ষোভের পর মমতাকে কড়া বার্তা দিল্লির

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2024-07-26, 12:14pm

retetewte-e89f4917b3874aae8d44b24295f823691721974573.jpg




বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মমতাকে কড়া বার্তা দিয়েছে দিল্লি। এর আগে, বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছিল ঢাকা।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের কাছ থেকে পাওয়া আপত্তিবার্তার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

মমতাকে সংবিধানের উদ্ধৃতি দিয়ে জানানো হয়, অন্য কোনো দেশ বা বৈদেশিক বিষয় নিয়ে পদক্ষেপ করার অধিকার কোনো রাজ্য সরকারের নেই। সংবিধান সেই অধিকার রাজ্যকে দেয়নি। বিষয়টি একান্তভাবে ভারত সরকারের হাতে। 

তাই আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে কোনো রাজ্যের ‘নাক গলানোর’ প্রয়োজন নেই বলে কড়া বার্তা দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

 এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর করা মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে আমরা একটি কূটনৈতিক নোট পেয়েছি। আপনারা রিপোর্টে যেমনটা দেখেছেন, খানিকটা সে রকমই।

তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের সংবিধানের সপ্তম তফসিলের প্রথম তালিকার ১০ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, বিদেশ সংক্রান্ত সব বিষয় এবং অন্য কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কিত সব বিষয়ের এখতিয়ার একমাত্র ভারত সরকারের। বিষয়টি যৌথ তালিকায় নেই। আর অবশ্যই রাজ্যের তালিকায় নেই। আমাদের অবস্থানটা স্পষ্ট, সাংবিধানিক এখতিয়ারের বাইরের কোনো বিষয় নিয়ে রাজ্য সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।’ 

ধর্মতলায় গত ২১ জুলাইয়ের সভা থেকে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলন ও অশান্ত পরিস্থিতি প্রসঙ্গে মমতা জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ থেকে কেউ পশ্চিমবঙ্গের দরজায় এলে তিনি ফেরাবেন না। এ বিষয়ে জাতিসংঘের একটি সনদের কথাও উল্লেখ করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। 

তবে একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছিলেন, এ বিষয়ে বেশি কিছু বলতে পারবেন না। কারণ বাংলাদেশ একটি স্বতন্ত্র দেশ। এ নিয়ে কিছু বলার থাকলে ভারত সরকারই বলবে।সূত্র: আনন্দবাজার