News update
  • Dreams of returning home dashed by reality in Gaza City     |     
  • Hospitals overwhelmed in DR Congo, food running out     |     
  • Israel’s Ban on UNRWA to Undermine Ceasefire in Palestine     |     
  • Dhaka’s mosquito menace out of control; frustration mounts     |     
  • 10-day National Pitha Festival begins at Shilpakala Academy     |     

অবন্তিকার আত্মহত্যা: রিমান্ড শেষে কারাগারে সহপাঠী আম্মান

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2024-03-20, 8:15pm

hdhdher-a4df5fcc306c54fbdb212c4610f07b881710944436.jpg




জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় প্ররোচনার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মানকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

দুই দিনের রিমান্ড শেষে বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু বকর সিদ্দিক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তবে, এদিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি আম্মান।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রফিকুল ইসলাম হিরা।

পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুরে পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে নেওয়া হয় জবি শিক্ষার্থী রায়হান সিদ্দিক আম্মানকে। পরে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে সোমবার একই আদালতের বিচারক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের এক দিনের ও আম্মানের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গতকাল মঙ্গলবার রিমান্ড শেষে কারাগারে যাওয়া সহকারী প্রক্টরও স্বীকরোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি।

তবে, কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন জানিয়েছেন, আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি না হলেও রিমান্ডে দ্বীন ইসলাম ও আম্মানকে জিজ্ঞাসাবাদে অবন্তিকার বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। এ মামলার তদন্ত ও প্রাপ্ত তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের স্বার্থে জবি প্রশাসনের সঙ্গেও কথা হবে।

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাতে কুমিল্লা শহরের উত্তর বাগিচাগাঁও এলাকায় অবস্থিত নিজ বাসায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন অবন্তিকা। আত্মহত্যার আগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের এই শিক্ষার্থী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন এবং নিজের মৃত্যুর জন্য সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানকে দায়ী করেন। ঘটনার পরদিন অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন। ডিএমপি পুলিশ ওই দুজনকে গ্রেপ্তার করে রোববার কুমিল্লা পুলিশে হস্তান্তর করে। রিমান্ড শেষে তারা বর্তমানে কুমিল্লা কারাগারে আছেন। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।