News update
  • Bangladesh Faces $1.25 Billion Export Loss from US Tariffs     |     
  • Israel Expands Gaza Assault as UN Warns of ‘Genocide’     |     
  • World Ozone Day Highlights Progress and Future Action     |     
  • DG Health Services gives 12 directives to treat dengue cases     |     
  • Stock market shows recovery as investors back: DSE chairman     |     

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর ওএসডি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2024-04-21, 11:28pm

kljalflaiofo-ad484681768bc42af75ed6f7b02e8ee41713720579.jpg




সনদ বাণিজ্য ও জালিয়াতির ঘটনায় সন্দেহের তালিকায় থাকা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানকে ওএসডি করে অধিদফতরে ন্যস্ত করা হয়েছে।

রোববার (২১ এপ্রিল) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট অধিদফতর।

এর আগে সনদ বাণিজ্যে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী শেহেলা পারভীন। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানান ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ। রোববার (২১ এপ্রিল) মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

শনিবার (২০ এপ্রিল) শেহেলা পারভীনকে উত্তরা থেকে আটক করে ডিবি। এছাড়া এ ঘটনায় বোর্ড চেয়ারম্যানের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কিনা তদন্ত করে দেখার কথাও জানায় ডিবি। 

রোববার ডিবি প্রধান হারুন জানান, অর্থের বিনিময়ে সনদ জালিয়াতির টাকার ভাগ পেতেন স্বয়ং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী শেহেলা পারভীন। তবে এ ঘটনায় বোর্ড চেয়ারম্যানের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। 

ডিএমপির ডিবিপ্রধান আরও জানান, কারিগরি বোর্ডের এমন অনিয়মের তথ্য আগে থেকেই জানা ছিল দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। তবে ঘুষের বিনিময়ে তা ধামাচাপা দেন বোর্ড কর্মকর্তারা।

সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ৩৫ জন বোর্ড কর্মকর্তা সরাসরি এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত রয়েছে জানিয়ে হারুন অর রশিদ বলেন, নকল সার্টিফিকেট নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকা ব্যক্তিদেরও তালিকা করা হচ্ছে।

দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ, পরীক্ষায় অংশ না নিয়েও মিলছে পাস নম্বর। আবার শিক্ষার্থী না হয়েও পাওয়া যাচ্ছে সনদ। তবে এর জন্য দিতে হয় মোটা অংকের টাকা। 

বোর্ডের এমন অনিয়ম গণমাধ্যমে চাউর হলে গত ৩১ মার্চ মধ্যরাতে আটক করা হয় কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামানকে। সনদ ও নম্বরপত্র জালিয়াতির প্রমাণও পায় গোয়েন্দা পুলিশ। তবে এ ঘটনায় মূলহোতা কারা এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মাঠে নামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তদন্তে বেরিয়ে এলো এমন চাঞ্চল্যকর জালিয়াতির তথ্য। সময় সংবাদ