News update
  • Walton Unveils Bangladesh’s Largest Floating Solar Plant     |     
  • Dreams of July Martyrs remain unfulfilled, claim families     |     
  • Metro Rail Halted on Agargaon–Motijheel Section After Fatal Accident     |     
  • Dhaka’s Per Capita Income Rises to USD 5,163     |     
  • DSE turnover dips 18% despite weekly gains in key indices     |     

শেখ হাসিনার সেই গ্রাফিতিকে ‘ঘৃণাস্তম্ভ’ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ঢাবি

বিকেডি আবির, ঢাকা ক্যাম্পাস 2024-12-29, 5:11pm

bb_1735469404-1-33ab611647d541bf16b05e838182245a1735470694.jpg




ছাত্র-শিক্ষককেন্দ্র (টিএসসি)-সংলগ্ন মেট্রোরেলের পিলারে থাকা শেখ হাসিনার গ্রাফিতি (ঘৃণাস্তম্ভ) মুছে ফেলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে সেই স্তম্ভটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘৃণাস্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকালে প্রক্টরিয়াল দলের পক্ষ থেকে দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, অতি দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি গতরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পিছনে মেট্রোরেলের দুটি পিলারে থাকা শেখ মুজিব এবং স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ঘৃণাসূচক গ্রাফিতি মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়। জুলাই আন্দোলনে এই দুটি গ্রাফিতি বিপ্লব, প্রতিরোধ এবং ফ্যাসিবাদ ধ্বংসের প্রতিনিধিত্ব করে। এই স্মৃতিকে তাজা রাখা এবং প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।

গ্রাফিতি মুছে দেওয়াকে প্রক্টরিয়াল টিমের অনিচ্ছাকৃত ভুল দাবি করে এর জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে প্রক্টরিয়াল টিম।

এতে আরও বলা হয়, প্রক্টরিয়াল টিমের উপস্থিতিতে গত রাতেই শিক্ষার্থীরা মুছে ফেলা গ্রাফিতি অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে এঁকেছেন। এই স্তম্ভটিকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘৃণাস্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার এই ঘৃণাকে যুগ যুগ ধরে সংরক্ষণের দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গ্রহণ করবে।

শনিবার রাতে টিএসসি সংলগ্ন মেট্রোরেলের পিলারে থাকা শেখ হাসিনার গ্রাফিতি (ঘৃণাস্তম্ভ) মুছে ফেলা হয়।  ঘটনাটি জানাজানি হলে শিক্ষার্থীরা তাৎক্ষণিকভাবে টিএসসিসংলগ্ন রাজু ভাস্কর্যের পাশের ঘৃণাস্তম্ভের সামনে জড়ো হন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদের অনুমতি নিয়ে এই কাজ করা হয়েছে জেনে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করেন।

পরে মুছে ফেলা গ্রাফিতির ওপর শেখ হাসিনার আরেকটি গ্রাফিতি আঁকেন শিক্ষার্থীরা।