News update
  • Vegetable prices remain high, people buy in small quantities     |     
  • Off-season watermelon brings bumper crop to Narail farmers     |     
  • Climate Change Drives Deadly Floods, Storms, and Water Crises     |     
  • UN Advances Peace, Development Amid Global Challenges     |     
  • S Arabia, Pak ink defence pact after Israeli strike on Qatar     |     

ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক উদ্বোধন করলেন বাইডেন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2022-05-24, 7:48am




যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সোমবার ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক (আইপিইএফ) আরম্ভের ঘোষণা দেন। এর মধ্যে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের ডজনখানেক দেশ রয়েছে এবং উদ্যোগটিকে এই অঞ্চলে চীনের অর্থনৈতিক প্রভাবের মোকাবেলায় এক বিপক্ষ শক্তি হিসেবে পরিকল্পনা করা হয়েছে।

আইপিইএফ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাইডেন বলেন, “একবিংশ শতাব্দীর অর্থনীতির ভবিষ্যতের বেশিরভাগই ইন্দো-প্যাসিফিকে লেখা হবে – আমাদের অঞ্চলে। আমরা নতুন নিয়মকানুনগুলো লিখছি।”

এতে যোগ দেওয়া দেশগুলো হল অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনাই, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টোকিওতে বাইডেনের সাথে সশরীরে যোগ দেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অন্যান্যরা তাতে ভার্চুয়ালভাবে অংশগ্রহণ করেছেন।

ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি হিসেবে পরিচিত এক আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের প্রত্যাহার করে নেওয়ার পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর ইন্দো-প্যাসিফিকের দেশগুলোর সাথে আবারও বাণিজ্যে জড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টার এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে আইপিইএফকে।

এই কয়টি দেশ বিশ্বের জিডিপি’র ৪০ শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে বলে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা জেক সালিভান জানান। তিনি আরও বলেন যে, ভবিষ্যতে অন্যান্য দেশও এতে যুক্ত হতে পারে।

আইপিইএফ চারটি “স্তম্ভকে” কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়েছে। এগুলো হল ‍সংযুক্ত অর্থনীতি, সহনশীল অর্থনীতি, দূষণমুক্ত অর্থনীতি, এবং ন্যায্য অর্থনীতি। স্বাক্ষরকারীরা এই চারটি থেকে নিজেদের পছন্দমতটি নির্বাচন করতে পারবে। সালিভান বলেন যে, পরিকল্পনাটিতে “নমনীয়তা” এবং “সৃজনশীলতা” রয়েছে, যাতে করে “বিভিন্ন ধরনের দেশকে” এতে সংকুলান করা যায়।

তবে, হোয়াইট হাউজ প্রকাশিত সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণী ছাড়া, এই উদ্যোগ সম্পর্কে বেশিরভাগ বিষয়েই কিছু জানা যায়নি। উদ্যোগটি ওয়াশিংটনের সম্প্রসারিত ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের অর্থনৈতিক অংশকে প্রতিফলিত করে।

প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলছেন যে আলোচনায় দেশগুলো আরও গভীরভাবে সম্পৃক্ত হলে আরও তথ্য প্রকাশ করা হবে। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।