News update
  • Ziaur Rahman's 89th birth anniversary today, BNP programs      |     
  • Bumper harvest of Jujube in Ramu Upazila     |     
  • Govt urged to offer scholarships to Palestinian students     |     
  • Caretaker Govt Review Hearing on Supreme Court Cause List     |     
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মুখ খুলল যুক্তরাষ্ট্র

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-01-09, 10:11am

iewuiwe9r89-402122f11fb755b405047d4c441bbcb31704776235.jpg




দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের ফলাফলে আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছে ২২৫টি আসনে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র ৬১টি এবং জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে জয় পেয়েছে। যদিও স্বতন্ত্রদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের নেতা।

এদিকে, ভোটের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা প্রতিক্রিয়া জানালেও যুক্তরাষ্ট্রের মতামত জানতে অনেকের আগ্রহ ছিল। অবশেষে সোমবার (৮ জানুয়ারি) দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।

বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার জানায়, বাংলাদেশের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি। একইসঙ্গে নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ না করায় হতাশা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জনগণ এবং গণতন্ত্র, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি তাদের আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন করে। যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্য করেছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করেছে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিরোধীদলের হাজার হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তার এবং নির্বাচনের দিন অনিয়মের খবরে যুক্তরাষ্ট্র এখনও উদ্বিগ্ন। যুক্তরাষ্ট্র অন্যান্য পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একমত যে, এই নির্বাচন অবাধ বা সুষ্ঠু ছিল না এবং নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ না করায় আমরা হতাশ।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নির্বাচনকালীন এবং এর আগের মাসগুলোতে যেসব সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, যুক্তরাষ্ট্র তার নিন্দা জানাচ্ছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারকে এসব সহিংসতার গ্রহণযোগ্য তদন্ত এবং দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে উৎসাহিত করছি। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সহিংসতা পরিহার করতে সব দলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে।

মিলার আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় (ইন্দো–প্যাসিফিক) অঞ্চল প্রতিষ্ঠার অভিন্ন লক্ষ্যে কাজ করা, মানবাধিকার সুরক্ষা ও নাগরিক সমাজের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখা এবং দুই দেশের জনগণের মধ্যে ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করতে এখনও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।