News update
  • Munshiganj General Hospital catches fire; no injury reported     |     
  • Dhaka’s air records ‘unhealthy’ on Monday morning     |     
  • Dhaka seeks global pressure on Myanmar for lasting peace     |     
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     

জিম্মি জাহাজ থেকে নাবিক: ‘আমাদের জন্য দোয়া করিস, বেঁচে ফিরলে দেখা হবে’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-03-13, 6:05am

kdiodoi-7e06288e2c59565bbc9b0ddc6421c3c81710288363.jpg




ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়া পণ্যবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ থেকে পরিবারকে বার্তা পাঠিয়েছেন এক নাবিক। পরিবারের কাছে পাঠানো মেসেঞ্জারের ওই বার্তায় তিনি লিখেন, ‘আমাদের জন্য দোয়া করিস। সোমালিয়ার জলদস্যুরা আক্রমণ করেছে। আমাদের এক জায়গায় বন্দি করে রেখেছে। যদি কোনো দিন বেঁচে আসি দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ।’

জলদুস্যদের আক্রমণের শিকার এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে থাকা ২৩ নাবিক ও ক্রুকে জাহাজের মধ্যে একটি রুমে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ ‘এম ভি আবদুল্লাহ’ মঙ্গলবার (মার্চ ১২) দুপুর ১টার দিকে জলদস্যুদের কবলে পড়ে। জাহাজটি আফ্রিকার মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার কথা ছিল।

এ বিষয়ে কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, জাহাজটি ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে। জাহাজের ২৩ জন নাবিক নিরাপদে আছেন জানালেও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।

‘এম ভি আবদুল্লাহ’ নামের এ জাহাজটি আগে ‘গোল্ডেন হক’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে তৈরি ১৯০ মিটার লম্বা এই জাহাজটি গত বছর কেএসআরএম গ্রুপের বহরে যুক্ত হয়। এরপর সাধারণ পণ্য পরিবহন করে আসছিল জাহাজটি।

দস্যুদের কবলে পড়া জাহাজের নাবিকদের কয়েকজন

দেশে এখন নিবন্ধিত সমুদ্রগামী জাহাজের সংখ্যা ৫২। এগুলোর মধ্যে ২৩টি কেএসআরএম গ্রুপের। এক দশকে সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে জাহাজ পরিচালনা ব্যবসায় নেতৃত্ব দিচ্ছে এ গ্রুপটি।

এর আগে, ২০১১ সালের মার্চে সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হয় বাংলাদেশি ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রী। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের মাথায় জলদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার করা হয় তাদের। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।