News update
  • ‘With Science, We Can Feed the World of 9.7 Billion by 2050′     |     
  • WHO warns of severe disruptions to health services for funding cuts     |     
  • ICJ hears Sudan’s case accusing UAE of ‘complicity in genocide’     |     
  • Bombardment, deprivation and displacement continue in Gaza     |     
  • Aged and Alone: The hidden pains in old age homes     |     

‘কে দেখবে আমার কান্না আব্বু’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-06-17, 8:00pm

ssfsfsfs-b4d4e087d42b22b04b1498f7819cdcf21718632800.jpg




ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ ও সদরের একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে খুনের উদ্দেশ্যে অপহরণ মামলার তদন্ত জোরালোভাবে চলছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার ও আটকের পর বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। তার মৃত্যুর পর প্রথম ঈদের দিন আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন। এ সময় তিনি তার অশ্রুসিক্ত চোখের দুটি ছবিও পোস্ট করেছেন।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বাবা আনারকে নিয়ে ডরিন লেখেন, ‘কে দেখবে আমার কান্না আব্বু? মাঠে ঈদের নামাজ পড়াচ্ছেন আব্বু তুমি তো ভোরে সবার আগে উঠে গিয়ে ঈদগাহতে যাও। আজকে তুমি নেই আব্বু, তুমি কি জানো? আব্বু সবাই দাড়িয়ে কাঁদছে আব্বু। আমি ঘুমাতে পারছি না আব্বু। আজকে তুমি নেই আজকে কেউ আর আমাদের বাসা থেকে বের হয়ে ঈদগাহে গেলো না। আব্বু আজকে প্রথম আমার জীবনে তোমাকে ছাড়া ঈদের দিন। আল্লাহ তুমি এমন টা কেনো করলে? আমার তো কষ্ট হচ্ছে। সবাই ঈদের নামায পড়তে যাই কিন্তু আমার বাবা যাই না। আমার তো শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। আমি ভালো নেই আব্বু তুমি তো জানো।’

এর আগে, শনিবার (১৫ জুন) দিবাগত রাত ১০টার পর থেকে কোনো কারণে ডরিনের ফেসবুকের আইডি বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় তিনি তার আইডিতে ঢুকতে পারছিলেন না। বিষয়টি ডরিন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান মুহাম্মদ হারুন অর রশিদকে জানিয়েছিলেন। রোববার (১৬ জুন) সন্ধ্যা থেকে তিনি তার আইডিতে যথারীতি ঢুকতে পারছেন।

গত ১২ মে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ থেকে কলকাতায় যাওয়ার পরেরদিন রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যান ঝিনাইদহ-৪ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। এরপর ২২ মে সকালের দিকে তার খুনের খবর প্রকাশ্যে আসে। পুলিশ বলছে, কলকাতার উপকণ্ঠে নিউটাউনের অভিজাত আবাসন সঞ্জীবা গার্ডেনসের একটি ফ্ল্যাটে আনারকে খুন করা হয়। খুনের আলামত মুছে ফেলতে দেহ কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলা হয়। এরপর সুটকেস ও পলিথিনে ভরে ফেলে দেওয়া হয় বিভিন্ন জায়গায়। আরটিভি