News update
  • Conflict, hunger, poverty impede children's early growth: Türk     |     
  • Dhaka’s air quality ‘unhealthy’ Friday morning     |     
  • Guterres to urge more humanitarian assistance for Rohingyas     |     
  • Iran, US tensions up as Trump sends letter to Khamenei      |     
  • Sea erosion shrinking Sundarbans forests      |     

লোকসভা নির্বাচন আলোচনায় মোদির ‘ধ্যান’, সভা-সমাবেশেও রেকর্ড!

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক গনতন্ত্র 2024-05-31, 4:53pm

rtyeyey-0a3aeb328b7f67715ad91334068de29b1717152811.jpg




ভারতের নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার লোকসভা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছিলেন গত ১৬ মার্চ। এরপর থেকেই শুরু আদর্শ আচরণ বিধির। আর এই নির্বাচনী আবহে সভা-সমাবেশে মোদি ভেঙেছেন অতীতের সব রেকর্ড। পিছিয়ে নেই রাহুল গান্ধী কিংবা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

৫৪৩ আসনের লোকসভায় কে কত আসন পেতে পারেন সেই লড়াইয়ে প্রাণপণ চেষ্টা দেখা গেছে বিশ্বের বৃহত্তম ভোট উৎসবে। তবে সব ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনায় এখন মোদির ধ্যান। বিরোধীরা যদিও বলছেন, এই ধ্যানও বিজেপি নেতার নির্বাচনী প্রচারের কৌশল। 

গত ১৯ এপ্রিল শুরু হয় ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট। ৪৭ দিনজুড়ে নির্বাচনে সাত পর্বের শেষ পর্ব আগামীকাল শনিবার (১ জুন)। দেশটির ৫৪৩ আসন দখলের লড়াইয়ে ভারতের প্রায় সব রাজনৈতিক দলের মরিয়া চেষ্টা ছিল। 

যদিও এবার চোখে পড়ার মতো প্রচার চালিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, এনডিএর পোস্টার বয় নরেন্দ্র মোদি। নিজের কেন্দ্র বারাণসী ছাড়াও দলীয় প্রার্থীদের হয়ে ২০৬টি প্রচার-প্রচারণা সভায় অংশ নিয়েছেন মোদি। শুধু নির্বাচনী প্রচারে নয়, এ যাবৎকালের সবচেয়ে বেশি ৮০টি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারও দিয়েছেন তিনি। 

তবে সব কিছুর বাইরে মোদির ধ্যানে বসা নিয়ে প্রধান শিরোনাম এখন দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে। বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সন্ধ্যা থেকে কন্যাকুমারীতে ধ্যানে বসেছেন তিনি, ধ্যান শেষ হবে শনিবার সন্ধ্যায়।

বিরোধীরা অভিযোগ করছে, ধ্যানে বসে প্রচারের ফুটেজ নিচ্ছেন ভারতের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী। এটাও তার নির্বাচনী প্রচারের কৌশল!

মোদির পর প্রচার প্রচারণায় রাহুল-মমতার পাল্লাও প্রায় সমান। কংগ্রেস নেতা ও তৃণমূল নেত্রী উভয়ই ৪৭ দিনে ১০৭টি নির্বাচনী সভা-সমাবেশ করেছেন। মমতার পর সভায় এগিয়ে রয়েছেন কংগ্রেস নেতা মল্লিকাজুর্ন খাড়গে, আম আদমি পার্টির প্রধান কেজরিওয়াল। তারা দুজন সভা করেছেন যথাক্রমে ১০০ এবং ৬৭টি। 

নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার বিজেপির পক্ষে তীব্র প্রচার-প্রচারণা দেখা গেছে। ৪০০ আসনের টার্গেট নিয়ে তারা ভোটের আগে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছিল। যেহেতু প্রথম দুই দফায় ভোটের হার আশানুরূপ হয়নি; তাই তৃতীয় দফা থেকে বিজেপির প্রধান প্রচারক মোদির সভা আরও বাড়িয়ে দেয়া হয়।

যদিও পরের দফাতেও খুব ভালো সংখ্যায় ভোট পড়েনি। আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর শেষ দফার ভোট। এদিন ভোটের পরই শুরু হবে হিসাব মেলানোর পালা। আর শেষ হাসি কার হবে, তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে ৪ জুন পর্যন্ত। সময় সংবাদ