News update
  • Bumper harvest of Jujube in Ramu Upazila     |     
  • Govt urged to offer scholarships to Palestinian students     |     
  • Caretaker Govt Review Hearing on Supreme Court Cause List     |     
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     

দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেপ্তার

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক গনতন্ত্র 2025-01-15, 8:52am

yeol-b8d50d41c5f8fbff906f750394b87be31736909547.jpg




দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির তদন্তকারীরা। 

দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়োনহাপ সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

ইয়োনহাপের প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার তদন্তকারীরা দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্টের আবাসিক কম্পাউন্ডে ঢোকার জন্য মই ব্যবহার করেন।  

ইয়োনহাপ জানিয়েছে, তদন্তকারীদের প্রথমে প্রসিডেন্টের সিকিউরিটি সার্ভিস অবরুদ্ধ করে। তারা যানবাহন ব্যবহার করে প্রেসিডেন্টের আবাসিক কম্পাউন্ডের প্রবেশপথে ব্যারিকেড দেয়। সেইসঙ্গে পিপল পাওয়ার পার্টির আইনপ্রণেতাদের একটি দল এবং ইউনের আইনজীবীরাও সেখানে ছিলেন।

রয়টার্সের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে, ইউনের দীর্ঘদিনের বন্ধু এবং উপদেষ্টা সিওক ডং-হিওন পরে বলেছেন, কর্তৃপক্ষ যদি তার বাসভবন থেকে সরে আসে, তবে প্রসিডেন্ট জিজ্ঞাসাবাদে অংশ নিতে প্রস্তুত আছেন।

ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট চোই সাং-মোক এক বিবৃতিতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে অনুরোধ করেছেন। তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটলে আমি কঠোরভাবে তা দমন করব।’ 

গত ৩ ডিসেম্বর সবাইকে হতবাক করে দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি করেছিলেন ইউন। কিন্তু তীব্র প্রতিবাদ-প্রতিরোধের মুখে মাত্র ছয় ঘণ্টার মাথায় তিনি তা প্রত্যাহারে বাধ্য হন।

স্বল্পস্থায়ী এই সামরিক আইন জারির জেরে গত ১৪ ডিসেম্বর ইউনকে দেশটির পার্লামেন্টে অভিশংসন করা হয়। প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

রাষ্ট্রদ্রোহ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে শুরু হয় ফৌজদারী তদন্ত। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্তকারীদের তলবে হাজির হতে ইউন অস্বীকৃতি জানান। এর জেরে গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার একটি আদালত।