News update
  • OIC Welcomes Independent Review Panel’s Report on UNRWA     |     
  • Train catches fire due to intense heat     |     
  • BNP expels 73 leaders for contesting first phase of UZ polls     |     
  • Chuadanga witnesses season’s highest temperature at 42.7°C     |     
  • Dhaka, Bangkok to work together to deal with Rohingya issue: FM     |     

চৌর্যবৃত্তির জন্য শিক্ষক ও গবেষকদের শাস্তির মুখে পড়তে হবে

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক গবেষণা 2023-05-31, 9:29am

resize-350x230x0x0-image-225576-1685491173-3eb991a0b650634de9cce933c2dfadfb1685503774.jpg




ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও প্রকাশনায় স্বচ্ছতা আনয়ন করতে চৌর্যবৃত্তি প্রতিরোধ নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর ফলে দায়ী শিক্ষক ও গবেষকদের চৌর্যবৃত্তির জন্য জরিমানা, পদাবনতি, ডিগ্রি বাতিল এবং চাকরিচ্যুতির মতো শাস্তির মুখে পড়তে হবে।

মঙ্গলবার (৩০ মে) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় ‘দ্য রুলস ফর দ্য প্রিভেনশন অব প্লেইজারিজম’ শীর্ষক নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়। নীতিমালায় গবেষণায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত সামঞ্জস্যকে ‘গ্রহণযোগ্য’ (লেভেল-০) বলা হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে একক উৎস থেকে সর্বোচ্চ ২ শতাংশের বেশি তথ্য ব্যবহার করা যাবে না।

নীতিমালায় অন্য মাত্রাগুলো হলো- নিম্ন (লেভেল-১), মধ্য (লেভেল-২), উচ্চ (লেভেল-৩) ও পুনরাবৃত্তি (লেভেল-৪)। গবেষণায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত সামঞ্জস্য নিম্ন লেভেল, ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ মধ্য লেভেল এবং ৬০ শতাংশের বেশি সামঞ্জস্য উচ্চমাত্রার সামঞ্জস্য হিসেবে গণ্য হবে।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ২০ শতাংশ পর্যন্ত সামঞ্জস্যের ক্ষেত্রে কোনো শাস্তির মুখে পড়তে হবে না। তবে একই উৎস বা সূত্র থেকে ২ শতাংশের বেশি তথ্য ব্যবহার করা হলে তা নিম্নমাত্রার সামঞ্জস্যের (লেভেল-১) আওতায় পড়বে। ক্রমান্বয়ে লেভেল অনুযায়ী শাস্তি নির্ধারিত হবে।

শিক্ষক নেতারা চৌর্যবৃত্তি প্রতিরোধে ঢাবির এ নীতিমালাকে ইতিবাচক বলছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, গবেষণার মৌলিকত্বকে প্রাতিষ্ঠানিকতা দেওয়ার জন্যই এ নীতিমালা করা হয়েছে। শাস্তির বিধান করাই নীতিমালার মূল উদ্দেশ্য নয় বরং সচেতনতা বৃদ্ধি, চৌর্যবৃত্তি প্রতিরোধ এবং গবেষণার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি করতেই এটি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, নীতিমালায় বিভিন্ন বিধান এবং সংশোধনের সুযোগ রাখা হয়েছে। এরপরও কেউ যদি চৌর্যবৃত্তির আশ্রয় নেয় তাহলে তার চৌর্যবৃত্তির সামঞ্জস্যতার ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদি কেউ একাধিকবার চৌর্যবৃত্তির আশ্রয় নেয় তাহলে চাকরিচ্যুতি পর্যন্ত হতে পারেন। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।