News update
  • UN Calls for Calm in Bangladesh After Protest Leader’s Killing     |     
  • DMP issues 7 traffic directives for Osman Hadi’s Janaza     |     
  • Vested quarter fuelling chaos to impose new fascism: Fakhrul     |     
  • Hadi’s namaz-e-janaza at 2:30pm Saturday     |     
  • Jashore’s Gadkhali blooms with hope; flowers may fetch Tk4 bn      |     

মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে সরকার পতনের হুঁশিয়ারি

ইসলামি মহাসম্মেলনে বক্তারা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ধর্মবিশ্বাস 2024-11-05, 7:43pm

rtrtyrtyrt-3fdc55a72c3de807371620de744ca7241730814193.jpg




ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাতের একপক্ষের আমির মাওলানা সাদ ও তার অনুসারীদের যদি বাংলাদেশে আসতে দেওয়া হয়, তবে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন ঘটানো হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে তাবলিগের অপরপক্ষ।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামি মহাসম্মেলন থেকে এ হুঁশিয়ারি দেন তাবলিগ জামায়াতের ‘সাদবিরোধী’ পক্ষের নেতারা।

এ সময় বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে ‘স্বঘোষিত আমির’ সাদ ও তার অনুসারীরা বিশৃঙ্খলা করার পরিকল্পনা নিয়েছে। আমরা এটি হতে দেব না। তাদের ষড়যন্ত্র যেকোনো মূল্যে ব্যর্থ করে দেওয়া হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা রাষ্ট্র পরিচালনা করেন। আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব। মনে রাখবেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অনেক ওলামায়ে কেরাম শহীদ হয়েছেন। আমরা শাপলা চত্বরে জীবন দিয়েছি। আওয়ামী জালিম সরকারের অনেক অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছি।

আজিজুল হক ইসলামাবাদী আরও বলেন, বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে আজকের সম্মেলন থেকে ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে যে ঘোষণা দেওয়া হবে, সরকারকে সেই নির্দেশনা মানতে হবে। এর বাইরে কারও সিদ্ধান্ত তৌহিদি জনতা মেনে নেবে না।

সম্মেলনে মাওলানা আব্দুল হামিদ (পীর মধুপুর) বলেন, বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে সরকার দুই পক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে। আমি বলবো কীসের পরামর্শ, এই সম্মেলন থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে, সরকারকে এটাই বাস্তবায়ন করতে হবে। ভিন্ন কোনো চিন্তা করলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা সরকারকে সহযোগিতা করব। সরকারকেও আলেমদের সহযোগিতা করতে হবে। নয়তো পূর্ববর্তী সরকারের মতোই তাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে।

এর আগে, আজ ভোর থেকেই ইসলামি মহাসম্মেলনে যোগ দিতে শুরু করেন কওমি আলেম ও তাদের ছাত্ররা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে এ সম্মেলন বেলা সোয়া ১টার দিকে শেষ হয়। আরটিভি