News update
  • Dhaka’s Per Capita Income Rises to USD 5,163     |     
  • DSE turnover dips 18% despite weekly gains in key indices     |     
  • 65 Nations Sign UN Treaty to Combat Cybercrime Globally     |     
  • Dhaka’s air quality ‘unhealthy’ 5th worst in world Saturday     |     
  • Dhaka’s air recorded unhealthy on Friday morning     |     

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে: ইউএনওদের ইসি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক নির্বাচন 2025-10-22, 12:29pm

img_20251022_122900-dbd9977d518603f16ef115488459d81c1761114556.jpg




আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ‘কনসিকোয়েনশিয়াল’ (গুরুত্বপূর্ণ পরিণতিযুক্ত) নির্বাচন হিসেবে উল্লেখ করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের (ইউএনও) প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনাররা। সেই সঙ্গে কঠোরভাবে সতর্ক করে দিয়েছেন, কারো পক্ষে কাজ করা যাবে না। অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

বুধবার (২২ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) আয়োজিত ‘নির্বাচন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ’ অনুষ্ঠানে ইউএনওদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

অনুষ্ঠানে ইসি আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মত ও সততার সঙ্গে কাজ করতে হবে। কেউ যেন ভয় না পায়। তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের মনোবল ও সততার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ৫ আগস্টের পর কিছুদিন অস্থিতিশীল ছিল। অমুক-তমুকের কথায় অনেক কিছু হয়েছে। কিন্তু এখন আর ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

তিনি বলেন, দুটি কেয়ারটেকার সরকারের সময় সবচেয়ে বেশি স্বাধীনতা ও ক্ষমতা পেয়েছি। আবারও তত্ত্বাবধায়ক সরকার তৈরির আবহ দেখছি। কিন্তু ভয় পাবেন না। সরকারি কর্মকর্তাদের মান ভূলুণ্ঠিত হয়েছে, এবার এই সরকারের অধীনে সততা ও নিষ্ঠা দেখানোর সুযোগ এসেছে। অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

ইউএনওদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি আরও বলেন, শিডিউল ঘোষণার পর দেখবেন, আশেপাশে কেউ থাকবে না।

অন্যদিকে, নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ‘কনসিকোয়েনশিয়াল নির্বাচন’। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করতে ইউএনওদের এখনই প্রস্তুত হতে হবে। সরকার এই সুযোগকে কাজে লাগাতে চায়।

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে কঠোর অবস্থানের নির্দেশ দিয়ে ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, দুই পক্ষের কেউ আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে তাকে ধরতে হবে—ধরে ছেড়ে দেওয়া যাবে না নির্বাচনের আগে। মোবাইল কোর্টকে স্বচ্ছ রাখতে হবে। নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে। আরটিভি