কোরবানি ঈদের টানা ছুটিতে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক। দেখা মিলছে হাতেগোনা মাত্র কিছু ভ্রমণপিপাসুর।
তবে, আগামীকাল থেকে পর্যটকের আগমন বাড়বে বলে আশা করছেন সৈকতপাড়ের ব্যবসায়ীরা।
সোমবার (১৭ জুন) বিকেলে সৈকতের কলাতলী পয়েন্টে গিয়ে দেখা গেছে, দুই কিলোমিটার লম্বা এই সৈকতে মাত্র শতাধিক মানুষ বালুচরে হাঁটছেন। সৈকতজুড়ে অন্তত ৫০০টি চেয়ার-ছাতা বসানো হলেও সব কটি খালি পড়ে আছে।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় আমরা সবসময়ই প্রস্তুত। সৈকত এলাকায় চার স্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সৈকতের তিনটি পয়েন্টে হেল্প ডেস্ক চালু করা হয়েছে।
কক্সবাজার হোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, কক্সবাজার শহরের প্রায় চার শতাধিক হোটেল রয়েছে। এসব হোটেলের এখনও প্রায় ৩৫ শতাংশ রুম খালি রয়েছে। ঈদ উপলক্ষে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। তারপরও কাঙ্ক্ষিত পর্যটক নেই। আরটিভি