News update
  • $10mn Approved for Climate Resilience in CHT: ICIMOD     |     
  • At least 143 dead in DR Congo river boat fire tragedy     |     
  • Dhaka has worst air pollution in the world Saturday morning     |     
  • Container ships to ply between Mongla and Chattogram ports     |     
  • France to Break Away from UK & US in Recognising Palestine as Nation State     |     

কারফিউর প্রভাবে পর্যটক শূন্য কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত

পর্যটন 2024-07-25, 10:31pm

the-kuakata-beach-is-nearly-empty-because-of-curfew-8c36f1e3ed1c1b308e5135ed891431171721925089.jpg

The Kuakata beach is nearly empty because of curfew.



পটুয়াখালী: কারফিউর প্রভাবে পর্যটন নগরী কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এখন পর্যটক শূন্য। কয়েকদিন আগেও যে সৈকত পর্যটকদের আনাগোনায় ছিল মুখরিত আজ সেই সমুদ্র সৈকতে সুনসান নিরবতা । কোথাও  কোন পর্যটকদের আনাগোনা নেই।

এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে বিএনপি জামায়াতের নাশকতায় স্তব্ধ হয়ে পড়ে গোটা দেশ। এতে অলস সময় পার করছে পর্যটনশিল্পের সাথে যুক্ত সকল ব্যবসায়ীরা। পর্যটন নির্ভর ব্যবসায়ীদের মাঝে বিরাজ করছে হতাশা। পর্যটক না থাকায় অলস সময় পার করছে হোটেল কর্মচারীরা। অধিকাংশ হোটেল কর্তৃপক্ষ ছুটি দিয়েছে কর্মচারীদের।

সি গোল্ড রিসোর্টের কর্মচারী সোহেল বলেন, কারফিউর কারনে কোন পর্যটকদের আনাগোনা নেই। ফলে অলস সময় কাটাচ্ছি। 

হোটেল কানসাই ইনের ম্যানেজার মো: জুয়েল ফরাজি বলেন, কারফিউর কারনে আমার হোটেলে প্রায় ১৫জন পর্যটক আটকা পড়েছিল। তাদেরকে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এখন পুরো হোটেলের রুম ফাঁকা পড়ে আছে।  কবে নাগাদ আবার পর্যটক আসবে সেটা বলা মুশকিল। 

সী-বীচের ক্যামেরা পারসন মো. আলমাচ বলেন, প্রতিদিন ১হাজার টাকা থেকে ১৫শত টাকা আয় হতো।  গত কয়েকদিনে ডেইলি ১০০ টাকাও আয় হয়না। বৌ বাচ্চা নিয়ে সংসার চালানো, মাস গেলে বাড়ি ভাড়া দিয়া টিকে থাকতে এখন কষ্ট হচ্ছে।  এটা থেকে মুক্তি চাই, না হয় না খেয়ে মারা যেতে হবে।

সৈকতের চা বিক্রেতা আল আমীন বলেন, মানুষ অস্থিরতা  দেখে ভয় পাচ্ছে ঘর থেকে বের হতে। কোটা আন্দোলন নিয়ে সমস্যা তৈরি হওয়ার পর থেকেই কোন পর্যটকদের আনাগোনা নেই। ফলে চা বিক্রি হয়না। কষ্ট করে দিন পার করছি।

কুয়াকাটা হোটেল মোটেল অউনার এসোসিয়েশনের  সাধারণত সম্পাদক আব্দুল মোতালেব শরীফ বলেন, দেশের মধ্যে কোন অস্থিরতা থাকলে মানুষ ঘর থেকে বের হয়না। গত কয়েক দিন ধরে কারফিউর প্রভাবে পর্যটক আসছেনা। এ সংকট দূর না হলে আমরা পথে বসে যাবো।  আয় না হলেও আমাদের কর্মচারীদের বেতন, বিদ্যুৎ বিলসহ নানা খরচ। - গোফরান পলাশ