News update
  • Fire breaks out at jacket factory in Chattogram     |     
  • Dhaka, Delhi agree to bring down border killings to zero     |     
  • Natore’s Baraigram OC closed over negligence in bus robbery case     |     
  • Imported fruit prices surge by up to Tk 100 per kg     |     
  • 35% of air pollution in BD originates from external sources: Experts     |     

বিশ্বে প্রথম কাঠের উপগ্রহ তৈরি করেছেন জাপানের গবেষকরা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2024-05-30, 11:33am

rtyeryry-a5cf37540ee1b90b1708ee699e1860ae1717047228.jpg




বিশ্বের প্রথম কাঠের উপগ্রহটি জাপানি গবেষকরা তৈরি করেছেন। তারা বলেছেন, তাদের ক্ষুদ্র কাঠের গুড়োর নৈপুণ্য সেপ্টেম্বরে স্পেসএক্স রকেটে বিস্ফোরিত হবে।

কিয়োটো ইউনিভার্সিটি এবং লগিং কোম্পানি সুমিটোমো ফরেস্ট্রির বিজ্ঞানীদের দ্বারা তৈরি পরীক্ষামূলক উপগ্রহের প্রতিটি পাশ মাত্র ১০ সেন্টিমিটার।

নির্মাতারা আশা করেন, যখন ডিভাইসটি বায়ুম-লে পুনরায় প্রবেশ করবে তখন কাঠের উপাদান সম্পূর্ণরূপে পুড়ে যাবে। একটি অবসরপ্রাপ্ত উপগ্রহ পৃথিবীতে ফিরে আসার সময় ধাতব কণা তৈরি হওয়া এড়াতে সম্ভাব্য একটি উপায় খুঁজে বের করবে।

এই ধাতব কণাগুলো পরিবেশ এবং টেলিযোগাযোগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। মঙ্গলবার স্যাটেলাইটের সমাপ্তির ঘোষণা দেওয়ার সময় ডেভেলপাররা একথা বলেন।

কিয়োটো ইউনিভার্সিটির একজন মহাকাশচারী এবং বিশেষ অধ্যাপক তাকাও দোই একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ধাতু দিয়ে তৈরি নয় এমন উপগ্রহগুলোকে মূলধারায় পরিণত করা উচিত।’

ডেভেলপাররা আগামী সপ্তাহে ম্যাগনোলিয়া কাঠ থেকে তৈরি এবং লিগনোস্যাট নামের উপগ্রহটি মহাকাশ সংস্থা-‘জেএএক্সএ’ এর কাছে হস্তান্তর করার পরিকল্পনা করছেন।

তারা বলেছেন, এটি সেপ্টেম্বরে কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে একটি স্পেসএক্স রকেটে মহাকাশে পাঠানো হবে। যা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) এর জন্য আবদ্ধ হবে।

সেখান থেকে উপগ্রহটিকে এর শক্তি এবং স্থায়িত্ব পরীক্ষা করার জন্য জাপানি আইএসএস পরীক্ষা মডিউল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।

সুমিতোমো ফরেস্ট্রির একজন মুখপাত্র বুধবার এএফপি’কে বলেছেন, ‘উপগ্রহ থেকে গবেষকদের কাছে ডাটা পাঠানো হবে যারা স্ট্রেনের লক্ষণ এবং উপগ্রহ তাপমাত্রার বিশাল পরিবর্তন সহ্য করতে পারে কি-না তা পরীক্ষা করতে পারে।’

এছাড়াও মঙ্গলবার, একটি পৃথক অত্যাধুনিক উপগ্রহ বহনকারী একটি রকেট ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) এবং ‘জেএএক্সএ’-এর মধ্যে একটি সহযোগিতা - জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মেঘ কী ভূমিকা পালন করতে পারে তা তদন্ত করার একটি মিশনে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে বিস্ফোরিত হয়েছে।

আর্থ কেয়ার স্যাটেলাইট তিন বছর ধরে পৃথিবীর প্রায় ৪শ’ কিলোমিটার (২৫০ মাইল) উপরে প্রদক্ষিণ করবে।