News update
  • Fire breaks out at jacket factory in Chattogram     |     
  • Dhaka, Delhi agree to bring down border killings to zero     |     
  • Natore’s Baraigram OC closed over negligence in bus robbery case     |     
  • Imported fruit prices surge by up to Tk 100 per kg     |     
  • 35% of air pollution in BD originates from external sources: Experts     |     

জনতা ব্যাংকের ২৫১ কোটি টাকা লোপাট, ৫ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যাঙ্কিং 2024-07-29, 8:53am

img_20240729_085310-15a0118eedb0a952fd27466675bd75871722221632.jpg




চিনি ও বাচ্চাদের খাবার আমদানির নামে জনতা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ২৫১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঋণ গ্রহীতা এবং জনতা ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান পাঁচ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট বা অভিযোগপত্র অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২৮ জুলাই) কমিশন থেকে এ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম। শিগগিরই চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

অভিযুক্ত ঋণ গ্রহীতার নাম মো. টিপু সুলতান বলে জানা গেছে। তিনি মেসার্স ঢাকা ট্রেডিং হাউজের স্বত্ত্বাধিকারী। এছাড়া অভিযুক্ত জনতা ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান পাঁচ কর্মকর্তা হলেন, ব্যাংকটির লোকাল অফিসের এজিএম মো. মসিউর রহমান (সাবেক সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার), একই শাখার ডিজিএম শামীম আহমেদ খান, ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের এজিএম এ এস জহুরুল ইসলাম, ব্যাংকটির অবসরপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক মো. মনজেরুল ইসলাম (সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক, আমদানী-রপ্তানী) ও ব্যাংকটির কমার্শিয়াল অফিসার সাইফুল ইসলাম।

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, চিনি ও বাচ্চাদের খাবার আমদানির নামে জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিসে ঢাকা ট্রেডিং হাউজের অনুকূলে এলসি খোলেন মো. টিপু সুলতান। পরে সেই এলসির বিপরীতে মালামাল আমদানি না করে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে এই কোম্পানির হিসাব নম্বরে ২৫০ কোটি ৯৬ লাখ ১ হাজার ৪৫৫ টাকা স্থানান্তর করেন। পরে স্থানান্তরকৃত ওই বিপুল পরিমাণ টাকা ২০১০ থেকে ২০১২ সালের বিভিন্ন সময়ে আসামিরা ব্যাংকে থেকে তুলে আত্মসাৎ করেন। দুদকের অনুসন্ধানে এর প্রমাণ মিলেছে বলে মামলা দায়ের করা হয়।

২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক (অবসরপ্রাপ্ত) মো. সামছুল হক বাদী হয়ে এ মামলাটি করেছিলেন।