News update
  • Govt Declares 3-Day Mourning, Wednesday Holiday for Khaleda Zia     |     
  • Khaleda Zia: Icon of Bangladesh’s Democracy and Leadership     |     
  • Over 1 Million Voters Register for Postal Ballots in Bangladesh     |     
  • Begum Khaleda Zia, Uncompromising Leader of Bangladesh, Dies     |     
  • 2,582 candidates submit nomination papers for Bangladesh polls     |     

চার মাস পর মুক্তি পেলেন নির্যাতনের শিকার ইরানি বিক্ষোভকারী

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মানবাধিকার 2023-02-10, 9:05am

09320000-0a00-0242-1c06-08db01f8bb83_w408_r1_s-bd6b5dadcb5905aeee8d504c7c1f12e71675998334.png




ইরানে বিক্ষোভকারী 'নেতা' হিসেবে চিহ্নিত আরমিতা আব্বাসি জেল থেকে মুক্তি পেলেন। সংবাদ মাধ্যমের খবরের বলা হয়েছে যে হিজাব পরার নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে পুলিশ হেফাজতে থাকা এক তরুণীর মৃত্যুর পর শুরু হওয়া বিক্ষোভের সময় আরমিতা আব্বাসিকে আটক করে এবং আটক অবস্থায় তিনি নির্যাতন ও ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।

আব্বাসির বাবা একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও পোস্টে যেখানে তার পাশে তার ২০ বছর বয়সী মেয়েকে দেখা যাচ্ছে সেখানে তিনি লিখেছেন "আমরা খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে গিয়েছি , কিন্তু এখন আমি অত্যন্ত খুশি।

আরমিতা আব্বাসির আইনজীবী শাহলা ওরুজি গত সপ্তাহে বলেন, একটি আদালত তার মক্কেলের বিরুদ্ধে 'ইসলামি প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচার' এবং 'জাতীয় নিরাপত্তার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটিত ও ষড়যন্ত্রের' অভিযোগ এনেছে।

গত সেপ্টেম্বর মাসে পুলিশ হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর দেশব্যাপী বিক্ষোভের প্রায় এক মাস পর গত ১০ অক্টোবর আব্বাসিকে ইরানের রাজধানী থেকে পশ্চিমে তার নিজ শহর কারাজ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ইরান সরকার দাবি করেছে যে আব্বাসি “দাঙ্গার নেতা” এবং পুলিশ তার অ্যাপার্টমেন্টে “১০ টি মলোটভ ককটেল” পেয়েছে।

নভেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সিএনএন ইরানের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী অবস্থায় আব্বাসিসহ সাম্প্রতিক বিক্ষোভের কয়েকজন বন্দীকে যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

একটি সূত্র সিএনএনকে জানিয়েছে, গত ১৭ অক্টোবর আব্বাসিকে সাদা পোশাক পরিহিত কর্মকর্তারা দ্রুত কারাজের ইমাম আলী হাসপাতালে নিয়ে যায়। ঐ সময় তাকে “মাথার চুল চাছাঁ অবস্থায় দেখা যায় এবং তিনি ভীষণ কাঁপছিলেন।

সিএনএন আরও বলেছে, “তার চিকিৎসায় নিয়োজিত চিকিৎসাকর্মীরা নৃশংস ধর্ষণের প্রমাণ দেখে তারা যে ভয়াবহতা অনুভব করেছিলেন সে কথা তারা জানিয়েছেন”।

আব্বাসি, তার পরিবার বা তার আইনজীবী কেউই প্রকাশ্যে ঐ প্রতিবেদনটি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।