News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা প্রধান হলেন তুলসি গ্যাবার্ড

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মিডিয়া 2025-02-13, 11:50am

eerwqr-7192589121d9477058dec532a16e96711739425823.jpg




ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক কংগ্রেসসদস্য তুলসি গ্যাবার্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা প্রধান হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন সিনেট। স্থানীয় সময় বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন সিনেটে ৫২-৪৮ ভোটে জয়ী হন রিপাবলিকান পার্টিতে যোগ দেয়া সাবেক এই কংগ্রেসওম্যান।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুলসি গ্যাবার্ডের অধীনে থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি গোয়েন্দা সংস্থা। এছাড়া তিনি গোয়েন্দা বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে পরামর্শ দেবেন।

গ্যাবার্ডের মনোনয়ন প্রক্রিয়া ছিল বেশ কঠিন। গোয়েন্দা কাজে অভিজ্ঞতা অভাবের কারণে রিপাবলিকানদের ভোট হারানোর ঝুঁকিতে ছিলেন তিনি। তবে এক রিপাবলিকান সদস্য ছাড়া ৫২ জন রিপাবলিকান তুলসির পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

তুলসী গ্যাবার্ডের এই বিজয়কে ডোনাল্ড ট্রাম্পেরই একটি বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে। ট্রাম্প প্রশাসনিক নানা পদে তার মনোনীত ব্যক্তিদের দ্রুত সিনেটের অনুমোদন নিশ্চিত করতে চাইছিলেন।

তুলসির ব্যাপারে যেসব সমালোচনা ছিল, এর মধ্যে আছে অতীতে যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন তিনি। ইউক্রেনে রুশ হামলাকে সমর্থন করেছেন তুলসি। সিরিয়ার সাবেক নেতা বাশার আল-আসাদের প্রতিও সমর্থন প্রকাশ করেছেন। ২০১৭ সালে, আসাদ যখন আমেরিকান নিষেধাজ্ঞায় ছিলেন, সেই সময় সিরিয়ায় গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করেছিলেন তুলসি।

২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ‘বর্ণবিদ্বেষী’ কার্যকলাপের অভিযোগ তুলে ডেমোক্রেটিক পার্টি ছাড়েন তুলসি। এরপর রিপাবলিকানদের সঙ্গে হাত মেলান। যোগ দেন ফক্স নিউজে। এমনকি নিজের একটি পডকাস্টও চালু করেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের সবশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে গত অক্টোবরে উত্তর ক্যারোলিনায় ট্রাম্পের সমাবেশে যোগ দেন তুলসি। এমনকি কমলা হ্যারিসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের প্রস্তুতিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেন তিনি।

অতীতের জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তাদের মতো তার বিশেষ অভিজ্ঞতা নেই। সরকারে কোনো শীর্ষস্থানীয় পদেও ছিলেন না। এরপরও তাকেই জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে চূড়ান্তভাবে বেছে নেয়া হয়েছে।