News update
  • CA Yunus pays homage to Liberation War martyrs on Victory Day     |     
  • Bangladesh capital market extends losing streak for second day     |     
  • Bangladesh celebrates Victory Day Tuesday     |     
  • 'Different govts presented history based on their own ideologies': JU VC     |     

অবিচার-নির্মমতা প্রতিরোধের আহ্বান তারেক রহমানের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2024-12-25, 9:56am

1c9bc9f970e6bf80cdc3f493e424bcd66affb0c4303691d2-d42351abd06f9f375483c0b49aa60a211735098987.jpg




বড়দিন উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো পৃথক বিবৃতিতে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অনুসারীদের শুভেচ্ছা জানান তারা।

বাণীতে তারেক রহমান বলেন, ‘বড়দিন উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি।’

সত্যনিষ্ঠা, ন্যায়নীতি, শান্তি ও করুণার দিশারি মহান যিশুখ্রিস্টের এই দিনে পৃথিবীতে আগমন ঘটে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশ্বের সব খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীর কাছে এই দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। তিনি এসেছিলেন মানবিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে। বিশ্বের একটি বড় জনগোষ্ঠীর মানুষ যিশুখ্রিস্টের ধর্ম ও দর্শনের অনুসারী। সব ধর্মের মর্মবাণী শান্তি, সহাবস্থান ও মনুষ্যত্বের অনুসন্ধান। যুগে যুগে মহামানবরা নিঃস্বার্থ আত্মনিবেদনের মাধ্যমে মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথে চলার পথপ্রদর্শক হয়েছিলেন।’

বাণীতে উল্লেখ করা হয়, ‘মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন অসত্যের বিনাশ সাধন করে উন্নত নৈতিক উৎকর্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে সমষ্টিগত সুখময় জীবন গড়ে তুলতে। যিশুখ্রিস্টও একইভাবে তার অনুসারীদের নিরলস, একনিষ্ঠভাবে মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছেন। শুভ বড়দিন একটি সর্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। আর উৎসব মানুষের আনন্দময় সত্তার জাগরণ ঘটায়। উৎসবের মর্মস্থলে রয়েছে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও শুভেচ্ছা।’

তারেক রহমান বলেন, ‘মানুষ হিসেবে আমাদের কর্তব্য দেশ, সমাজ ও মানুষের কল্যাণে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়া। অসুয়া, হিংসা ত্যাগ করে সমাজে শান্তি ও স্থিতি প্রতিষ্ঠা এবং সব ধরনের অবিচার-নির্মমতা প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে অঙ্গীকারাবদ্ধ হওয়া অত্যন্ত জরুরি।’

বড়দিন উপলক্ষে দেয়া বাণীতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘মহামানবরা সর্বকালে মানুষকে গহীন অন্ধকারের পথ থেকে আলোর পথে ঠিকানা দিয়েছেন। স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তির জন্য সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত হতে সবাইকে প্রেরণা যুগিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘মহান যিশুখ্রিস্টও একইভাবে তার অনুসারীদের অসত্য ও অন্যায়ের পথ অবলম্বন না করে পরিশুদ্ধ মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে উপদেশ দিয়েছেন। তার প্রদর্শিত পথ অনুসরণ করলেই হানাহানি-রক্তারক্তি-সহিংসতা এড়িয়ে শান্তি ও সহাবস্থান নিশ্চিত হবে। মহামানবদের প্রদর্শিত পথ অনুসরণই বয়ে আনতে পারে সার্বিক কল্যাণ।’