করালে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন সম্ভব। স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণে ঘুমের ভেতর শ্বাস-প্রশ্বাস বাধাপ্রাপ্ত হয়। ১০ সেকেন্ডের বেশি এমন অবস্থা থাকলে দেহে অক্সিজেনের পরিমাণ বেশ কমে যেতে পারে। এর ফলে হঠাৎ করে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে মৃত্যু হতে পারে। ব্লাড প্রেশার বেড়ে গিয়ে স্ট্রোক হতে পারে। হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে এবং ডিমেনশিয়া হতে পারে।
স্লিপ অ্যাপনিয়া এড়াতে ও ভালো ঘুমের জন্য যা করণীয়
স্লিপ অ্যাপনিয়া এড়াতে এবং ভালো ঘুমের জন্য চিকিৎসকরা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সেগুলো হলো-
ঘুমের জন্য শান্ত পরিবেশ খুব প্রয়োজন। বিছানা, ঘরের তাপমাত্রা, আলো সবকিছু ঘুমোনোর উপযোগী বা আরামদায়ক হতে হবে
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যায়াম করা প্রয়োজন
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। বিএমআই ঠিক রাখতে হবে। সুষম খাবার খেতে হবে
টেনশন বা উদ্বেগ মুক্ত জীবন যাপন করতে হবে।
স্লিপ হাইজিন মেনটেইন করতে হবে। যেমন: দিনেরবেলা অকারণে বিছানায় শুয়ে থাকা যাবে না শুয়ে শুয়ে টিভি দেখা, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন সহ যে কোনো ডিভাইস ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে হবে
রিলাক্সেশন থেরাপি, মেডিটেশন, শ্বাসের ব্যায়াম ঘুমের সমস্যা কমানোর ক্ষেত্রে কার্যকরী
এরপরও ঘুমের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে বা চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।