News update
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     
  • BNP to go door to door for hearts and votes     |     
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     

সচিবালয়ের সামনে জলকামান নিক্ষেপের পরও অনড় অবস্থানে শিক্ষকরা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক শিক্ষকতা 2025-02-16, 6:01pm

435455-29c053620423106164dbe36183e403ea1739707288.jpg




আন্দোলন শুরুর ১১ দিনেও দাবি পূরণে কোনোপ্রকার আশ্বাস না পেয়ে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান নিতে গেলে জলকামান নিক্ষেপ করে পুলিশ। তবুও অনড় অবস্থানে রয়েছেন নিয়োগ বাতিল হওয়া সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শাহবাগ থেকে মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে রওনা দেন তারা। একপর্যায়ে শিক্ষা ভবনের সামনে পৌঁছালে পুলিশের ব্যারিকেডের সম্মুখীন হন। পরে সেখানে অবস্থান নিয়ে দ্রুত নিয়োগের দাবি জানান সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।

এর আগে, বেলা ১১টা থেকে শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হন তারা। পরে সাড়ে ১১টার দিকে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে সেখানে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে শিক্ষকদের ডাকা মহাসমাবেশ শুরু হয়।

একপর্যায়ে বিকেল ৩টার দিকে শাহবাগ থেকে মিছিল নিয়ে সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। ওই সময় প্রেস ক্লাব হয়ে সুপ্রিম কোর্টের সামনে দিয়ে সচিবালয় অভিমুখে আসার সময় পুলিশ তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। তবে বাধা উপেক্ষা করে সচিবালয়ের দিকে অগ্রসর হন শিক্ষকরা। 

এরপর সচিবালয়ে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশের ব্যারিকেডের সম্মুখীন হন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জলকামান নিক্ষেপ করে পুলিশ। তারপর থেকে শিক্ষা ভবনের সামনে অনড় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস না পেলে সড়কেই অবস্থান করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ১৪ জুন প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশিত হয়। যেখানে উত্তীর্ণ হন ৬ হাজার ৫৩১ জন। পরবর্তীতে নিয়োগবঞ্চিত কয়েকজন রিট করলে এসব শিক্ষকদের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত করেন আদালত। সবশেষ গত ৬ ফেব্রুয়ারি ৬ হাজার ৫৩১ শিক্ষকের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট। এরপর থেকে আন্দোলনে শুরু করেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। আরটিভি