News update
  • New Approach Must for Dhaka to Break Climate Aid Debt Trap     |     
  • UN High Seas Treaty Clears Ratification, Set for 2026     |     
  • UAE Suspends Visas for Bangladesh, Eight Other Nations      |     
  • Young disabled people of BD vow to advocate for peace     |     
  • World Leaders Urged to Defend Human Rights and Justice     |     

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণ দিবস আজ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক শিল্প-কারুশিল্প 2024-08-27, 10:28am

rtrtetwet-9568c35ef37fb65294af879d9020c5761724732919.jpg




আজ ১২ ভাদ্র। প্রেম, সাম্য ও দ্রোহের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম প্রয়াণদিবস। ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (তৎকালীন পিজি) হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীতজগতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, দোয়া মাহফিল এবং আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বাংলাদেশ বেতার, টেলিভিশন ও বিভিন্ন বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছে।

১৮৯৯ সালের ২৪ মে, (বাংলা ১১ জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৬) ব্রিটিশ ভারতবর্ষের বাংলা প্রেসিডেন্সির চুরুলিয়া গ্রামে (বর্তমান ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার জামুরিয়া ব্লকের চুরুলিয়া গ্রাম) জন্মগ্রহণ করেন কাজী নজরুল ইসলাম। বাল্যকালে তিনি ‘দুখু মিয়া’ নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন। তার পিতা ফকির আহমদ ও মা জাহেদা খাতুন।

কবি কাজী নজরুল ইসলাম মাত্র ২৩ বছর সাহিত্যকর্মে মনোনিবেশ করতে পেরেছিলেন। এই অল্প সময়েই তিনি বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিলেন। তার কবিতা ও গান শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে মানুষকে যুগ যুগ ধরে উজ্জীবিত করেছে। অপরদিকে তার কবিতায় ফুটে উঠেছে প্রেম ও সাম্য। তাকে বলা হয় ‘চিরপ্রেমের কবি।’ নজরুল নিজেই বলেছেন, ‘মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য।’

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৯৭২ সালের ২৪ মে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে কবি নজরুলকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান এ ক্ষেত্রে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কবির বাকি জীবন বাংলাদেশেই কাটে। ১৯৭৬ সালে নজরুলকে স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদানের সরকারি আদেশ জারি করা হয়। আরটিভি