News update
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     
  • Sudan war becomes more deadly: Ethnically motivated attacks up     |     
  • Dhaka's RMG exports reach $38.48 bn in 2024: New markets up     |     

‘টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই আবেদনে অসত্য তথ্য দিয়েছে ভারত’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংগঠন সংবাদ 2024-02-10, 6:35pm

hgfyttyytyu-f781df2e705d09bf2b838ab75d272ff81707613322.jpg




বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শাড়ির ভৌগলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেতে ভারতের আবেদনে অসত্য তথ্য উপস্থাপন ও তথ্যের অপব্যবহার করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিদ ও গবেষণা বিশ্লেষক ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ‘টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি : প্রক্রিয়া, পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের করণীয়’ শীর্ষক সভায় এ কথা বলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

অন্যদিকে ‘বেঙ্গল মসলিন’-এর জিআই পণ্যের আবেদনের প্রেক্ষিতে জার্নাল প্রকাশ করেছে ভারত। এ বিষয়ে দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশকে আপত্তি জানাতে হবে বলে জানান দেবপ্রিয়।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, বাংলাদেশ উচ্চতর মধ্যম আয়ের দেশে পদার্পণ করতে যাচ্ছে। সেজন্য মেধা সম্পদের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। টাঙ্গাইলের মতো বিষয়গুলোর সুরাহা করতে হবে।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, টাঙ্গাইল শাড়ি নিয়ে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় আলোচনার সময় শেষ হয়ে গেছে। এখন আমাদের ভারতের আদালতে আইনি লড়াই চালাতে হবে। এ ছাড়া মসলিন ভারতের জিআই পণ্য হিসেবে এখনো নিবন্ধিত হয়নি। এ নিয়েও আপত্তি জানাতে হবে।

তিনি বলেন, ৫০ হাজার শাড়ি প্রতি সপ্তাহে ভারতে যাচ্ছে। তারা যদি আমাদের শাড়ি তৈরি করে তবে আমাদের ঐতিহ্যগত সুনাম নষ্টের পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিও হচ্ছে। কেননা আমাদের কাপড়, আমাদের তাঁতি, আমাদের মিল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ভারতের আবেদনে বলা হয়, হিন্দুরা ভারতে চলে যাবার সঙ্গে সঙ্গে টাঙ্গাইল শাড়িও নিয়ে যায়। আসলে তা সত্য নয়। প্রচুর মুসলমান তাঁতি টাঙ্গাইলে রয়েছে যারা শাড়ির কাজ করে। এতে তথ্যের অপব্যবহার ও অসত্য তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।