News update
  • Two children drown in mountain stream in Ramu, Cox's Bazar     |     
  • Sundarbans fire: Committee formed to assess biodiversity loss     |     
  • Dhaka stock turnover crosses Tk1000cr after 3 months      |     
  • Heatstroke claims 15 lives in 14 days: DGHS     |     
  • Forest Deptt deploys teams, drones to monitor Sundarbans fire      |     

সুদানে সহিংসতায় মৃত্যু বেড়ে ৮৬৩, লড়াই অব্যাহত

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2023-05-23, 11:42am

image-224420-1684814812-cf4a259b3429db160363398791d2d6b81684820524.jpg




সুদানে ক্ষমতা নিয়ে সামরিক এবং আধাসামরিক বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ৮৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এমন অবস্থায় উভয় পক্ষ চলতি সপ্তাহে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও বাস্তবে এখনও লড়াই চলছে।

সোমবার (২২ মে) আনাদোলু এজেন্সি ও ডয়চে ভেলের পৃথক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনের তথ্যমতে, সুদানে গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া লড়াইয়ে এ পর্যন্ত ৮৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৩ হাজার ৫৩১ জন। যুদ্ধের কারণে বহু মানুষ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। দেশটির অর্থনীতিও ভেঙে পড়েছে।

এদিকে, সৌদি আরব এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ২০ মে দুই পক্ষ সাত দিনের যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এর আগে, বহুবার যুদ্ধবিরতির চুক্তি হলেও উভয় পক্ষ সেটি লঙ্ঘন করেছিল। তবে, এবারের যুদ্ধবিরতির চুক্তি যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে জারি করা হয়েছিল। ফলে সেটি শক্তভাবে কার্যকর হওয়ার আশা জাগিয়েছিল। কিন্তু লিখিত সেই চুক্তিও সুদানের লড়াই থামাতে পারল না। স্থানীয় সময় সোমবার (২২ মে) সকাল থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হলেও রাতেই দুই পক্ষের মধ্যে ফের লড়াই শুরু হয়।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, সোমবার রাতে সুদানের রাজধানী খার্তুমে বিমান হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমনকি সেখানে গুলির শব্দও শোনা গেছে।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের অক্টোবরে সামরিক অভ্যুত্থানের পর সুদানের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান। তার সঙ্গে উপনেতা হিসেবে রয়েছেন আধা-সামরিক বাহিনী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) প্রধান মোহাম্মদ হামদান হেমেডটি দাগালো। আগামীতে দেশটি কিভাবে পরিচালিত হবে তা নিয়ে এই দুই নেতার মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। বিশেষ করে দেশটির বেসামরিক শাসনে ফিরে যাওয়ার প্রস্তাবনা নিয়ে তারা ভিন্ন অবস্থান গ্রহণ করেন।

এছাড়া এক লাখ সদস্যের র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা এবং পরে নতুন এই বাহিনীর নেতৃত্বে কে থাকবে সে বিষয় নিয়ে দুই জেনারেলের মধ্যে মতবিরোধের জেরে লড়াই শুরু হয়। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।