News update
  • Tarique visits National Martyrs’ Memorial, pays homage to martyrs     |     
  • Muslim League leads new electoral alliance, Jatiya Muslim Jote     |     
  • Tk 500cr Drive to Turn Haor Fallow Land Into Farmland     |     
  • Tarique Rahman returns home amid rapturous reception     |     
  • Home After 17 Years: Tarique Returns to Gulshan Residence     |     

জিম্মি মার্কিন মা-মেয়েকে মুক্তি, ত্রাণ যাবে গাজায়

গ্রীণওয়াচ ডেক্স সংঘাত 2023-10-21, 9:30am

resize-350x230x0x0-image-244560-1697841855-bae1a2cfa8264aeb6a7630579a85b6a31697859000.jpg




গাজায় জিম্মি অবস্থায় থাকা দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। এরা হলেন জুডিথ রানান (৫৯) এবং তার মেয়ে নাতালি রানান (১৮)।

মা-মেয়ের এ মুক্তির মধ্য দিয়ে গাজায় মানবিক ত্রাণ সহায়তা যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শুক্রবার (২০ অক্টোবর) বলেছেন, আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রথম ২০টি ট্রাক গাজায় পৌঁছাবে।

এছাড়া দুই জিম্মির মুক্তি নিশ্চিতে কাতার এবং ইসরায়েলের যৌথ প্রচেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।

হামাস শুক্রবার (২০ অক্টোবর) মা–মেয়েকে মুক্তি দেওয়ার পর তারা ইসরায়েল সীমান্তে পৌঁছে গেছেন বলে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তরের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

হামাসের হাতে জিম্মি থাকাদের মধ্যে এই দুই নারীই প্রথম যারা মুক্তি পেলেন। খবর আল-জাজিরার।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২০ অক্টোবর) মুক্তি পাওয়ার পর জুডিথ রানান ও তার মেয়ে নাতালি রানান ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন-নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

হামাসের মুখপাত্র আবু ওবাইদা বলেছেন, কাতারের মধ্যস্থতার প্রচেষ্টার পর মানবিক কারণে দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, সব পক্ষের সঙ্গে অনেক দিনের লাগাতার যোগাযোগের পর এই দুই জিম্মির মুক্তি মিলেছে। সব দেশের সব বেসামরিক জিম্মির মুক্তিতে আলোচনা মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্তিতে রেডক্রসও তাদের ভূমিকার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছে। এক বিবৃতিতে রেডক্রস জানায়, জিম্মিদের গাজা থেকে ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে তাদের মুক্তি সহজতর করতে সাহায্য করেছে তারা।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। এ পর্যন্ত ইসরায়েলের এক হাজার ৪০০ জনকে হত্যা করেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এছাড়া প্রায় ২০০ জনকে জিম্মি করা হয়েছে বলে দাবি করছে দেশটি।

এদিকে হামাসের হামলার প্রতিশোধ নিতে ফিলিস্তিনে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের হাজার হাজার নিরীহ মানুষের প্রাণ গেছে। ইসরায়েলের নিষ্ঠুর হামলা থেকে বাদ যায়নি নিষ্পাপ শিশুরাও। এর মধ্যে হাসপাতালে হামলা চালিয়ে শিশু-নারীসহ ৫০০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।