News update
  • ‘Says one thing, does another’: What’s Trump’s endgame in Iran?     |     
  • Consensus on const amendment for presidential election: Ali Riaz     |     
  • Natore mangoes mark high yields; prices a pleasant surprise     |     
  • Gaza fuel supplies run out, aid teams warn of catastrophe     |     
  • UN Chief Urges Immediate Israel-Iran Ceasefire     |     

ইসরাইলি বসতিতে ৩ ফিলিস্তিনি যুবক নিহত

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2024-01-14, 1:25pm

grgerh-414b23218639d1663f83ae08187ba6011705217158.jpg




হামাস জঙ্গিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১০০ দিন ধরে চলমান যুদ্ধের অংশ হিসেবে শুক্রবার দিনের শেষে গাজায় হামলা শুরু করে শনিবার সকাল পর্যন্ত তা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী।

এএফপি প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বলছে, শুক্রবার ইসরাইলের গোলা বর্ষণে গাজার দক্ষিণাঞ্চলের শহর খান ইউনিস ও রাফাহ আক্রান্ত হয়েছে। গাজার প্রধান ইন্টারনেট পরিষেবা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ইসরাইলি বোমা হামলার ফলে শুক্রবার সবধরনের ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

ইসরাইলের সামরিক বাহিনী বলছে, তারা ৩ জঙ্গিকে হত্যা করেছে, যারা শুক্রবার অধিকৃত পশ্চিম তীরের এক ইহুদী বসতিতে হামলা চালিয়েছিল। এক বিবৃতিতে সামরিক বাহিনী বলেছে, জঙ্গিরা হেবরন নগরী থেকে ২০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত আদোরা বসতিতে ঢুকে পড়ে। সামরিক বাহিনী বলছে, এ এলাকায় তল্লাশি চালানোর সময় সেনারা গুলিবর্ষণের মুখে পড়ে।

গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শুক্রবার জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বিমানহামলায় প্রায় ১৫১ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও আরও ২৪৮ জন আহত হয়েছেন। এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানায়, এই সংঘাত শুরু পর থেকে অন্তত ২৩ হাজার ৭০৮ জন নিহত হয়েছেন, যাদের দুই তৃতীয়াংশই নারী ও শিশু।

৭ অক্টোবর ইসরাইলের দক্ষিণ অংশে জঙ্গি হামলা চালায় হামাস। যোদ্ধারা ১ হাজার ২০০ মানুষকে হত্যা করেন এবং অপর ২৪০ জনকে অপহরণ করেন। এরপর থেকে ইসরাইল ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের তালিকাভুক্ত জঙ্গি সংগঠন হামাসকে নিশ্চিহ্ন করতে স্থল অভিযান শুরু করে এবং ফিলিস্তিনিদের উত্তর গাজা ছেড়ে দক্ষিণে চলে যেতে বলে।যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৭ সালে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে । ইসরাইল, মিশর, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানও হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে।

জাতিসংঘ বলছে , ১৯ লাখ মানুষ এখন মধ্য ও দক্ষিণ গাজা উপত্যকার ক্রমশ ছোট হতে থাকা ভূখণ্ডে ভয়াবহ পরিবেশে বসবাস করছেন। সংখ্যাটি গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮৫ শতাংশ। তাদের যথেষ্ট পরিমাণ খাবার, বিশুদ্ধ পানি, চিকিৎসা উপকরণ, এমন কী শৌচারগারও নেই। অপুষ্টির হার বাড়ছে এবং মানবিক সংগঠনগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী ত্রাণ সামগ্রী গাজায় পৌঁছাতে পারছে না।

ভয়েস অফ আমেরিকার জাতিসংঘ প্রতিনিধি মার্গারেট বশির এই প্রতিবেদন তৈরিতে কাজ করেছেন। কিছু তথ্য এএফপি থেকে নেওয়া হয়েছে। ভয়েস অফ আমেরিকা