News update
  • Dreams of returning home dashed by reality in Gaza City     |     
  • Hospitals overwhelmed in DR Congo, food running out     |     
  • Israel’s Ban on UNRWA to Undermine Ceasefire in Palestine     |     
  • Dhaka’s mosquito menace out of control; frustration mounts     |     
  • 10-day National Pitha Festival begins at Shilpakala Academy     |     

গাজায় স্কুলে ইসরায়েলি হামলায় ১৫ শরণার্থী নিহত

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2024-10-14, 10:49am

gaajaa_skul_haamlaa_thaamb-b1d11fd3acdd9da032c9ba86a841a9fa1728881356.jpg




যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি স্কুলে আশ্রয় নেওয়া সহায়সম্বলহীন লোকজনের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গোলা ও বোমাবর্ষণে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে। 

রোববার (১৩ অক্টোবর) দিনের শেষভাগে এই হামলা চালানো হয়। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের হামলার মাধ্যমে যে যুদ্ধের সূচনা হয়, তার প্রভাবে গাজা উপত্যকার ২৪ লাখ জনসংখ্যার প্রায় সবাই বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়ে। সবকিছু হারিয়ে এসব লোক বিভিন্ন স্কুল ভবনে আশ্রয় নেয়। তবে সেই স্কুল ভবনগুলোও ইসরায়েলের হামলার হাত থেকে রেহাই পায়নি।

গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাশাল বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর ব্যাপক বোমাবর্ষণে আল-মুফতি স্কুলে আশ্রয় নেওয়া শিশু ও নারীসহ মোট ১৫ জন শহীদ হয়েছেন। এ ছাড়া হামলায় আহত হয়েছে আরও ৫০ জন।’ 

বাশাল জানান, এই স্কুলটিতে গাজা সিটিসহ উপত্যকার দক্ষিণ ও বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শত শত লোক আশ্রয় নিয়েছিল।

এদিকে হামলার পর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা এই ঘটনার বিষয়ে খোঁজখবর করছে।

গাজার দেইর এল-বালাহ এলাকার একটি স্কুলে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার মাত্র কয়েকদিনের মাথায় নুসেইরাত শিবিরে এ ধরনের হামলা হলো।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নিয়মিতভাবে অভিযোগ করে আসছে, ওই স্কুলগুলোতে হামাসের যোদ্ধারা লুকিয়ে থাকে। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে ফিলিস্তিনি মিলিশিয়া সংগঠনটি।

গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এ পর্যন্ত ৪২ হাজার ২২৭ জন ফিলিস্তিনি নাগরিক নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নিরীহ শিশু ও নারী। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য দিয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, নিহতের এই সংখ্যা বিশ্বাসযোগ্য।