News update
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     
  • First freight train leaves Mongla carrying molasses     |     
  • 2 dead, six hurt in Sherpur micro-autorickshaw-motorbike crash     |     
  • One killed over loud music row at wedding party in Natore     |     

গরমে ড্রেসকোড পরিবর্তন চেয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক আদালত 2024-04-04, 7:12pm

images-1-1-363c775694bcd5ebb23a510372b0529d1712236332.jpeg




বাংলাদেশের তাপমাত্রা ক্রমেই বেড়ে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে কালো কোটের কারণে আইনজীবীদের অসহনীয় গরম সহ্য করতে হয়। তাই উচ্চ তাপমাত্রার প্রেক্ষাপটে আইনজীবী ও বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ভিন্ন ড্রেসকোড নির্ধারণের জন্য প্রধান বিচারপতি বরাবর আবেদন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) ই-মেইলের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব, অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, অ্যাডভোকেট নাঈম সর্দার, ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার এবং ল অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের পক্ষে এ আবেদন করা হয়।

আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ মূলত একটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশ। বছরের প্রায় আট মাস উচ্চ তাপমাত্রা বিরাজমান থাকে। আদালতে আইনজীবীদের পরিধানের জন্য সিভিল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস, ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ রুলস ১৯৭৩ এবং আপিল বিভাগের রুলস ১৯৮৮-তে শীত ও গ্রীষ্মকালে একই ধরনের পোশাক পরিধানের কথা বলা হয়েছে।

এতে বলা হয়, বর্তমানে প্রচলিত আইনজীবীদের পোশাকটি মূলত ব্রিটিশ ভাবধারা এবং আবহাওয়া বিবেচনায় নির্ধারণ করা হয়েছিল। সময়ের পরিবর্তনে এ অঞ্চলের আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন হওয়ায় বর্তমানে বাংলাদেশ একটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশ হিসেবে পরিগণিত। কিন্তু আইনজীবীদের কল্যাণ এবং পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুবিবেচনায় পোশাকের কোনো পরিবর্তন করা হয়নি।

আবেদনে আরও বলা হয়, এর ফলে সারাদেশের হাজার হাজার আইনজীবী প্রতি বছর মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত উচ্চমাত্রার গরমে অসহনীয়, অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন। একই সঙ্গে নিম্ন এবং উচ্চ আদালতের বিচারকরা একই ধরনের পোশাক পরায় অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে যাচ্ছেন।

সেখানে বলা হয়, করোনা মহামারির সময় প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা অনুসারে ড্রেসকোড পরিবর্তন করা হয়েছিল এবং তাতে আদালতের বিচারকার্য বা আইনজীবীদের পেশাগত কোনো অসুবিধা হয়নি। বিষয়টি সুবিবেচনায় নিয়ে আইনজীবী এবং বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ভিন্ন ড্রেসকোড নির্ধারণের আবেদন জানানো হয়। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।