News update
  • Raise alarm over successive floods and drought in Teesta Basin: IFC     |     
  • UNOPS, Takeda partner to tackle Bangladesh's medical waste crisis     |     
  • Philippine Quake Kills Up to 60 as Rescue Efforts Continue     |     
  • Rohingya Crisis in Myanmar Seen as ‘Test for Humanity’     |     
  • Prof Yunus leaves New York for Dhaka     |     

ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-09-10, 6:57am

413d7b87469f056fb11c28bd97ebd75273effcf6729187ee-44cebbded9501c2933a7e08b075adf421757465855.jpg




ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে বিপুল ব্যবধানে জয় পেয়েছেন শিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সবগুলো কেন্দ্রের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা গেছে, সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৫৮ ভোট।

এছাড়া তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ হাজার ৫৪৯ ভোট পেয়েছেন স্বতন্ত্র জোটের প্রার্থী উমামা ফাতেমা। স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৩৮৫ ভোট।

বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেলের প্রার্থী আব্দুল কাদের ৬৬৮ এবং প্রতিরোধ পর্ষদের প্রার্থী শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি পেয়েছেন ১১ ভোট।

এরই মধ্যে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছেন আবিদুল এবং উমামা ফাতেমা। আব্দুল কাদেরও নির্বাচনের ব্যাপক সমালোচনা করে কারচুপির অভিযোগ এনেছেন।

বিজয়ী সাদিক কায়েম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক। নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলাকালে তিনিও ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছিলেন। এছাড়া ছাত্রদলকে অনৈতিক সুবিধা দেয়ার অভিযোগ তুলেছিলেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

এর আগে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়। শুধু জগন্নাথ হল ব্যতীত সবগুলো হলেই বড় ব্যবধানে জয় পান সাদিক কায়েম। জগন্নাথ হলে তিনি পান মাত্র ১০টি ভোট। অপরদিকে আবিদুল ইসলাম খান পান ১ হাজার ২৭৬ ভোট।

এর আগে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ডাকসুর ভোটগ্রাহণ চলে। এবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আটটি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে ডাকসু এবং হল সংসদে শিক্ষার্থীদের ভোটগ্রহণ চলে। এবার মোট ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। পাঁচ ছাত্রী হলে ১৮ হাজার ৯৫৯ ভোটের বিপরীতে ১৩ ছাত্র হলে এই সংখ্যা ২০ হাজার ৯১৫ জন।

ডাকসুতে ২৮টি পদের জন্য মোট ৪৭১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। প্রতি হল সংসদে ১৩টি করে ১৮টি হলে মোট পদের সংখ্যা ২৩৪টি। এসব পদে ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন ১ হাজার ৩৫ জন। অর্থাৎ সব মিলিয়ে এবার ভোটারদের ৪১টি ভোট দিতে হয়েছে।