News update
  • Resumption of US Tests May Trigger Threats from Other Nuke Powers     |     
  • Zubaida goes to Evercare again at night to stay beside Khaleda     |     
  • Urgent earthquake preparedness underlined to minimise damage     |     
  • International Day of Persons with Disabilities celebrated at Barura     |     
  • Bangladesh achieves 97% typhoid vaccine coverage for children     |     

শান্ত ও সাকিবকে ছাড়াই বাংলাদেশের অনুশীলন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্রিকেট 2024-06-20, 8:27am

ajhjhdajsdjk-b3a1b6f89201a8f4f1ef27d9f683522c1718850456.jpg




বৃষ্টিতে দিনের অনুশীলন পণ্ড হওয়ার পর সন্ধ্যায় সুপার এইটের ভেন্যু স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে ফিল্ডিং অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। প্রায় দুই ঘণ্টা মাঠে ঘাম ঝরান ক্রিকেটাররা। গ্রাউন্ড ফিল্ডিংয়ের সঙ্গে করা হয় ক্যাচিং প্র্যাকটিসও। তবে এদিন অনুশীলন করেননি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাকিব আল হাসান।

অ্যান্টিগার রিক্রিয়েশন গ্রাউন্ডে অনুশীলনের কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সকালে মাঠে গিয়ে অনুশীলন না করেই ফিরে যেতে হয়েছে বাংলাদেশ দলকে। অ্যান্টিগায় এবার একটু আগেভাগেই নেমেছে বর্ষাকাল। প্রতিদিনই রুটিন মেনে আসছে বৃষ্টি। সেই বৃষ্টিতেই খেলার অনুপযোগী হয়ে যায় অ্যান্টিগা রিক্রিয়েশন গ্রাউন্ড। তাই বলে দিনের বাকি সময়টুকু হোটেলে বসে কাটায়নি টাইগাররা। সন্ধ্যা হতেই ম্যাচ ভেন্যু স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে চলে আসে দল ফ্লাড লাইটের আলোতে ফিল্ডিং অনুশীলন করতে।

টিম মিটিং শেষেই ব্যস্ততা শুরু। তিন গ্রুপে ভাগ হয়ে শুরু হয় ফিল্ডিং অনুশীলন। গ্রাউন্ড ফিল্ডিংয়ের পাশাপাশি চলে ক্যাচিং প্র্যাকটিস। বিশ্বকাপে খেলতে আসার পর এই প্রথম কোনো অনুশীলন সেশন মিস করেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ছিলেন না সাকিব আল হাসানও। কোনো চোট বা ইনজুরি নয়, কোচের কাছ থেকে ছুটি নিয়েই অনুশীলনে আসেননি দুই ক্রিকেটার।

অবশ্য দলের সঙ্গে মাঠে আসলেও ফিল্ডিং অনুশীলন করেননি লিটন দাস। রানিংয়ের পাশাপাশি কাজ করেন ফিটনেস নিয়ে। এরপর স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথা বলেন অফ ফর্মে থাকা এই ওপেনার। স্পিন বোলিংয়ের দীক্ষা দেয়ার পাশাপাশি মেন্টরিংয়ের কাজটাও ভালোই করেন কিংবদন্তি স্পিনার। যার সুফল পেয়েছেন রিশাদ। লিটনও হয়তো রানে ফিরতে নিলেন অভিজ্ঞ কোচের সান্নিধ্য।

স্কিল ট্রেনিং না থাকলেও অনুশীলনের শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহ-তাসকিনরা নেমে যান ব্যাট বল হাতে। অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হওয়ার আগে ম্যাচ ভেন্যুতে আর অনুশীলনের সুযোগ নেই। তাই কাজে লাগান সুযোগটা। অজিদের বিপক্ষে জিততে হলে বড় স্কোরের বিকল্প নেই। মাহমুদউল্লাহ বেশ কিছুটা সময় পাওয়ার হিটিংয়ের প্র্যাকটিস করেন। বাউন্ডারিটা কতো বড় সেটার একটা ধারনাও পেয়ে যান সাইলেন্ট কিলার। অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে নিশ্চয়ই হাকাতে চাইবেন এমন বড় কিছু ছক্কা। সময় সংবাদ