News update
  • Bangladesh’s Democratic Promise Hangs in the Balance     |     
  • World War III to start with simultaneous Xi, Putin invasions?      |     
  • Election delay anti-democratic, against July-August spirit      |     
  • Bodies of 3 students recovered from two rivers in Rangpur     |     
  • BRICS Summit Opens Amid Tensions, Trump Tariff Fears     |     

মন্ত্রিসভায় আসছে পরিবর্তন, দেখা মিলবে নতুন মুখের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-01-09, 5:04pm

1074a9b735197dd769e0679ad72909e974f87216cc512dc2-0897c2cdb002b7a5c7a749f1e7093b141704798295.jpg




দুদিন আগেই শেষ হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এক হাজার ৯৭১ প্রার্থীর লড়াইয়ে ইতোমধ্যে জানা হয়ে গেছে ২৯৮ জয়ীর নাম। এর মধ্যে ২২৫ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠাতা অর্জন করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এবার সরকার গঠনের পালা। সবার চোখ এখন নতুন মন্ত্রিসভার দিকে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গঠিত হতে যাওয়া এবারের মন্ত্রিসভায় নতুন মুখ আসছে কারা, কারাই বা পড়ছেন বাদ, কে পাচ্ছেন কোন দপ্তর- এসব নিয়ে চলছে আলোচনা। রদবদলে কেমন দাঁড়াবে নতুন মন্ত্রীসভার চেহারা, চলছে বিভিন্ন জল্পনা-কল্পনা।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর বিবেচনায় এমন ব্যক্তিরাই প্রাধান্য পেতে পারেন, যারা সামনের দিনগুলোতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।

এদিকে বর্তমান মন্ত্রিসভার তিনজন প্রতিমন্ত্রী এবারের নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি। আবার মনোনয়ন পেয়েও জয়ী হতে পারেননি আরও তিনজন। ফলে তাদের দপ্তরে নিশ্চিতভাবে দেখা যাবে নতুন মুখ। এছাড়া বর্তমান মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের কয়েকজনের প্রতিও বিরক্ত প্রধানমন্ত্রী। তাদের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনি।

সেক্ষেত্রে কেউ কেউ ছিটকে পড়তে পারেন মন্ত্রিসভা থেকে। এরই মধ্যে বঙ্গভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় নতুন মন্ত্রীসভা গঠন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। এর আগে আগামীকাল সকাল ১০ টায় শপথ গ্রহণ করবেন নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা। শপথ বাক্য পাঠ করাবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বর্তমান মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন নতুন মন্ত্রিসভায়ও স্থান পেতে পারেন। তারা হলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, ড. মো. হাছান মাহমুদ, আনিসুল হক, সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাজুল ইসলাম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নসরুল হামিদ, মো. শাহরিয়ার আলম, জুনাইদ আহমেদ পলক।

সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোয় কারা থাকবেন, তা নিয়েও চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান অর্থমন্ত্রী হতে পারেন। এ পদে তাঁর পাশাপাশি জামালপুর-৫ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদের নামও শোনা যাচ্ছে। তিনি অর্থমন্ত্রী না হলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিমন্ত্রী হতে পারেন, এমন আলোচনাও আছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বর্তমানে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী। নতুন মন্ত্রিসভায় তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় পেতে পারেন। আরেক যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনিও নতুন মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারেন।আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক মন্ত্রিসভায় থাকবেন কি না, তা নিয়েও গুঞ্জন আছে।

এছাড়া টেকনোক্র্যাট কোটায় দেখা যেতে পারে দু-একজন অর্থনীতিবিদকেও, যারা অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলায় কাজ করবেন। পাশাপাশি সাবেক সচিব সাজ্জাদুল হাসান ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. সাদিকও মন্ত্রীসভায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। আলোচনা আছে, ড. সাদিককে শিক্ষা এবং সাজ্জাদুল হাসানকে বেসামরিক বিমান পরিবহনের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাও এবার মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে পারেন।

নতুন মন্ত্রিসভা কেমন হতে পারে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা আছে, তা পূরণে যাদের যোগ্য মনে করবেন, তাদের সমন্বয়েই মন্ত্রীসভা গঠন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এদিকে নতুন মন্ত্রীসভায় শক্ত রাজনৈতিক অবয়ব থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, এবারে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের অন্যতম সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুকে মন্ত্রিসভায় দেখা যেতে পারে।

এছাড়া মন্ত্রিসভায় থাকতে পারেন সাতবারের নির্বাচিত এমপি আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা মির্জা আজম। তবে তিনি শেষ পর্যন্ত মন্ত্রিসভার অন্তর্ভুক্ত হবেন, নাকি চিফ হুইপ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন, তা নিয়েও আলোচনা আছে।

অনেকে আবার বলছেন, এবারের মন্ত্রীসভায় তরুণ মুখ থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে চাঁদপুর থেকে নির্বাচিত ড. সেলিম মাহমুদ, ঢাকার মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মাশরাফি বিন মর্তুজা কিংবা নাজমুল হাসান পাপনকে মন্ত্রিসভায় দেখা গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। সবকিছু নির্ভর করছে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার উপর।

এদিকে আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র বলছে, মন্ত্রিসভায় ১৪ দলের শরিকদের না রাখার সম্ভাবনাই বেশি। জাতীয় পার্টিও এবার মন্ত্রিসভায় থাকবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বুধবার নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে নিজেদের সংসদ সদস্যরা অংশ নিচ্ছে না বলে জানানো হয়েছে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জি এম কাদেরের অফিসে আমরা বৈঠকে বসব। বৈঠকে আলাপ-আলোচনার করে শপথের বিষয়টি ঠিক করা হবে। দুদিন আগেই শেষ হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এক হাজার ৯৭১ প্রার্থীর লড়াইয়ে ইতোমধ্যে জানা হয়ে গেছে ২৯৮ জয়ীর নাম। এর মধ্যে ২২৫ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠাতা অর্জন করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এবার সরকার গঠনের পালা। সবার চোখ এখন নতুন মন্ত্রিসভার দিকে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গঠিত হতে যাওয়া এবারের মন্ত্রিসভায় নতুন মুখ আসছে কারা, কারাই বা পড়ছেন বাদ, কে পাচ্ছেন কোন দপ্তর- এসব নিয়ে চলছে আলোচনা। রদবদলে কেমন দাঁড়াবে নতুন মন্ত্রীসভার চেহারা, চলছে বিভিন্ন জল্পনা-কল্পনা।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর বিবেচনায় এমন ব্যক্তিরাই প্রাধান্য পেতে পারেন, যারা সামনের দিনগুলোতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।

এদিকে বর্তমান মন্ত্রিসভার তিনজন প্রতিমন্ত্রী এবারের নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি। আবার মনোনয়ন পেয়েও জয়ী হতে পারেননি আরও তিনজন। ফলে তাদের দপ্তরে নিশ্চিতভাবে দেখা যাবে নতুন মুখ। এছাড়া বর্তমান মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের কয়েকজনের প্রতিও বিরক্ত প্রধানমন্ত্রী। তাদের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনি।

সেক্ষেত্রে কেউ কেউ ছিটকে পড়তে পারেন মন্ত্রিসভা থেকে। এরই মধ্যে বঙ্গভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় নতুন মন্ত্রীসভা গঠন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। এর আগে আগামীকাল সকাল ১০ টায় শপথ গ্রহণ করবেন নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা। শপথ বাক্য পাঠ করাবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বর্তমান মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন নতুন মন্ত্রিসভায়ও স্থান পেতে পারেন। তারা হলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, ড. মো. হাছান মাহমুদ, আনিসুল হক, সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাজুল ইসলাম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নসরুল হামিদ, মো. শাহরিয়ার আলম, জুনাইদ আহমেদ পলক।

সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোয় কারা থাকবেন, তা নিয়েও চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান অর্থমন্ত্রী হতে পারেন। এ পদে তাঁর পাশাপাশি জামালপুর-৫ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদের নামও শোনা যাচ্ছে। তিনি অর্থমন্ত্রী না হলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিমন্ত্রী হতে পারেন, এমন আলোচনাও আছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বর্তমানে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী। নতুন মন্ত্রিসভায় তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় পেতে পারেন। আরেক যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনিও নতুন মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারেন।আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক মন্ত্রিসভায় থাকবেন কি না, তা নিয়েও গুঞ্জন আছে।

এছাড়া টেকনোক্র্যাট কোটায় দেখা যেতে পারে দু-একজন অর্থনীতিবিদকেও, যারা অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলায় কাজ করবেন। পাশাপাশি সাবেক সচিব সাজ্জাদুল হাসান ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. সাদিকও মন্ত্রীসভায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। আলোচনা আছে, ড. সাদিককে শিক্ষা এবং সাজ্জাদুল হাসানকে বেসামরিক বিমান পরিবহনের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাও এবার মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে পারেন।

নতুন মন্ত্রিসভা কেমন হতে পারে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা আছে, তা পূরণে যাদের যোগ্য মনে করবেন, তাদের সমন্বয়েই মন্ত্রীসভা গঠন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এদিকে নতুন মন্ত্রীসভায় শক্ত রাজনৈতিক অবয়ব থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, এবারে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের অন্যতম সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুকে মন্ত্রিসভায় দেখা যেতে পারে।

এছাড়া মন্ত্রিসভায় থাকতে পারেন সাতবারের নির্বাচিত এমপি আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা মির্জা আজম। তবে তিনি শেষ পর্যন্ত মন্ত্রিসভার অন্তর্ভুক্ত হবেন, নাকি চিফ হুইপ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন, তা নিয়েও আলোচনা আছে।

অনেকে আবার বলছেন, এবারের মন্ত্রীসভায় তরুণ মুখ থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে চাঁদপুর থেকে নির্বাচিত ড. সেলিম মাহমুদ, ঢাকার মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মাশরাফি বিন মর্তুজা কিংবা নাজমুল হাসান পাপনকে মন্ত্রিসভায় দেখা গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। সবকিছু নির্ভর করছে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার উপর।

এদিকে আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র বলছে, মন্ত্রিসভায় ১৪ দলের শরিকদের না রাখার সম্ভাবনাই বেশি। জাতীয় পার্টিও এবার মন্ত্রিসভায় থাকবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বুধবার নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে নিজেদের সংসদ সদস্যরা অংশ নিচ্ছে না বলে জানানো হয়েছে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জি এম কাদেরের অফিসে আমরা বৈঠকে বসব। বৈঠকে আলাপ-আলোচনার করে শপথের বিষয়টি ঠিক করা হবে।